নিউজপলিটিক্স

এক নজরে জেনেনিন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির সম্পর্কে কিছু অজানা কথা

Advertisement
Advertisement

শ্রেয়া চ্যাটার্জি: 1952 সালের 28 শে ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে জন্মগ্রহণ করেন অরুণ জেটলি। তার পিতার নাম মহারাজ কিশান জেটলি। মাতা ছিলেন শ্রীমতি রতনপ্রভা জেটলি। তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছিলেন। 1982 খ্রিস্টাব্দে সংগীতা ডোগরা কে তিনি বিবাহ করেন। তার একটি পুত্র সন্তান এবং একটি কন্যা সন্তান তারা হলেন রোহন জেটলি ও সোনালী জেটলি। 1977 খ্রিস্টাব্দ থেকে দেশের বিভিন্ন হাইকোর্টের আইন প্র্যাকটিস করেছেন, পরবর্তী সময়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে আইন প্র্যাকটিস করতেন। 1990 সালে জানুয়ারি মাসে দিল্লি হাইকোর্টের সিনিয়র এডভোকেট হিসেবে মনোনীত হন। 2014 খ্রিস্টাব্দের 27 মে থেকে 2018 এর 14 ই মে পর্যন্ত কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রী ছিলেন। তিনি কিছুদিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। 2017 সালে তিনি আবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে আসেন। 2018 সালে রাজ্য সভায় তিনি আবার পুনর্নির্বাচিত হন।

Advertisement
Advertisement

রাজনীতিবিদ হওয়ার পাশাপাশি একজন স্বনামধন্য আইনজীবী ছিলেন অরুণ জেটলি। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রথম মন্ত্রিসভার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন। ভারত সরকারের অর্থ এবং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তিনি শুরু থেকেই ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য ছিলেন। 1975 সালে জরুরি অবস্থা চলাকালীন ইন্দিরা গান্ধির সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন অরুণ জেটলি। সেই সময় তিনি যুব মোর্চার আহ্বায়ক ছিলেন। প্রথমে তাকে আটক করে আমবালা জেলে রাখা হয়েছিল পরে দিল্লির তিহার জেলে আটকে রাখা হয়। বাজপেয়ী সরকারকে ওকে ক্যাবিনেট মন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন জেঠলি।মোদি সরকারের আমলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বাড়তি দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। ইউপিএ আমলে 2009 থেকে 2014 সাল পর্যন্ত অরুণ জেটলি রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘ সময় ধরে অসুস্থ ছিলেন অসুস্থতার কারণে শেষ 2019 এর লোকসভা নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। 9 আগস্ট 2019 দিল্লির এইমস হাসপাতাল তিনি ভর্তি হন। দুই সপ্তাহের বেশি হাসপাতালে ভর্তি থাকার পরে অবশেষে তিনি 24 শে আগস্ট 2019 তারিখে প্রয়াত হন।

Advertisement
Advertisement

Related Articles

Back to top button