জীবনযাপনসৌন্দর্য

Skin Care Tips: শীতকালে ব্রণর সমস্যা মেটাতে এই কটি কথা মাথায় রাখুন, নিমেষে দূর হবে

Advertisement
Advertisement

বর্তমানের কর্মব্যস্ত জীবনে প্রতিদিন নিয়ম করে নিজের এবং ত্বকের যত্ন নেওয়া সম্ভব হয় না। তবে সম্ভব না হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিতেই হয়। আর তা নাহলে ত্বক নিজের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে। দেখা দেয় নানা সমস্যা। সেক্ষেত্রে ব্রণর সমস্যা অন্যতম। তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বেশ কয়েকটি কথা মাথায় রাখতেই হবে। জেনে নিন কি করলে মুক্তি পাওয়া যাবে এই সমস্যা থেকে।

Advertisement
Advertisement

উল্লেখ্য, ব্রণর সমস্যা হতে পারে ছোট থেকে বড় সকলের। বিশেষ করে ৮-১৮ বছরের কিশোর কিশোরীদের এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তবে নিজে থেকে ব্রণ না ফাটিয়ে দিলে কিংবা খোঁটা খুঁটি না করলে সেই দাগ মিলিয়ে যায় বেশিরভাগ সময়।

Advertisement

১) অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরা যেকোনো ধরনের ত্বকের জন্য খুব উপকারী। এটি ত্বকের উপর আলাদাভাবে কোন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না। যদি একটি পাত্রে অ্যালোভেরার সাথে গোলাপ জল বা সাধারণ জল একসাথে মিশিয়ে সেটি মুখে দিনে দুই থেকে তিনবার লাগানো হয় তাহলে ত্বকের নানা সমস্যা দূর হবে। এটি লাগানোর পর ৩০ মিনিট রেখে দিতে হয়, তারপর মুখ ধুয়ে নিতে হয় ভালো করে। ব্রণর পাশাপাশি চোখের তলায় কালি পড়ার সমস্যাও দূর হয় অ্যালোভেরার গুনে। পাশাপাশি ফেরে ত্বকের উজ্জ্বলতাও।

Advertisement
Advertisement

২) মুলতানি মাটি: মুলতানি মাটির সাথে জল মিশিয়ে যদি ত্বকে লাগানো যায় তাহলে, তা মিটিয়ে দিতে পারে ত্বকের হাজারো সমস্যা। ট্যানের পাশাপাশি ব্রণর সমস্যাও মেটাতে পারে এই প্রলেপ। মুলতানি মাটি ত্বক মসৃণ করতেও সহায়তা করে থাকে।

৩) চন্দন: যেকোনো ধরনের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে চন্দন অত্যন্তভাবে কার্যকরী, সেকথা অবশ্য আলাদাভাবে বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ সেই পুরনো আমল থেকেই ত্বকের নানা সমস্যা মেটাতে অনেকক্ষেত্রে চন্দনের ব্যবহার হয়ে আসছে। ব্রণর সমস্যা দূর করার পাশাপাশি ত্বকের চামড়া টানটান রাখতে ও ত্বকের কোমলতা বজায় রাখতে খুবই কার্যকরী এটি।

৪) গোলাপ জল: শুধুমাত্র গোলাপ জলও ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী। একটি তুলো কিংবা সুতির কাপড় দিয়ে ধীরে ধীরে সারা মুখে যদি প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার লাগানো যায় তাহলে, তা ত্বকের কোমলতা ফিরিয়ে আনে। পাশাপাশি ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রেখে দাগমুক্ত রাখে ত্বককে।

৫) পুষ্টিকর খাবার: বাইরের অতিরিক্ত তেল মশলাযুক্ত খাবার কিংবা ভাজাভুজি যতটা সম্ভব খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি প্রয়োজনমতো ফলমূল , শাকসবজি খেতে হবে। বিশেষ করে ত্বক ও শরীরের কথা মাথায় রেখেই নিজের প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস ঠিক করতে হবে।

Advertisement

Related Articles

Back to top button