মেয়ে মডেল হতে চেয়েছিল, কিন্তু মা বাবা তা চান নি। বাবা মা চেয়েছিলেন মেয়ে আগে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করবে, তারপর এসব নিয়ে ভাবা যাবে এবং এই কথাটা তার সন্তানকে জানিয়েও দিয়েছিলেন তারা। শুক্রবার টিউশন নেওয়ার নামে রানীকুঠির বাসিন্দা সুমেধা বসু বাড়ি থেকে বেরোয়। পথে নেমে যায় রানী দীঘির কাছে। এই দীঘির জলে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে সে।
তবে সুইসাইডাল নোটে কিন্তু মা-বাবাকে দোষারোপ করে নেই সে লিখেছে যে পড়াশোনার অত্যধিক চাপে তাকে এই পথ বেছে নিতে বাধ্য করে।
শৈশব আজ বিপন্ন পড়াশোনার চাপে এবং অত্যধিক মানসিক চাপের ফলে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা তাদের মনকে বিকশিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে না। যার ফলস্বরুপ তারা বেছে নিচ্ছে আত্মহত্যার পথ। খুব সহজেই জীবনকে শেষ করে দিচ্ছে।