খাওয়া -দাওয়াজীবনযাপনস্বাস্থ্য ও ফিটনেস

শীত কিন্তু দরজায় কড়া নাড়ছে, নিয়ে আসছে রংবেরঙের শাকসবজি, জেনে নিন কী খেয়ে আপনি ভালো থাকবেন

Advertisement
Advertisement

বাঁধাকপি : শীতকালীন সবজিগুলোর মধ্যে প্রথমেই যে সবজিটির নাম করা যায় সেটি হল বাঁধাকপি। এখন বাজারে বেগুনি বাঁধাকপি এবং সবুজ বাঁধাকপি দুই ধরনের পাওয়া যায়। বাঁধাকপিতে ক্যালরির মাত্রা খুবই কম থাকে তাই যারা ডায়েটিং করছেন তারা তাদের খাবারের তালিকায় বাঁধাকপি রাখুন। বাঁধাকপি ডায়াবেটিস কমায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। বাঁধাকপিতে আয়োডিন থাকে যার জন্য মস্তিষ্কের কার্যক্রম ভালো রাখতে সাহায্য করে। বাঁধাকপি অ্যামাইনো এসিড তৈরি করতে সাহায্য করে, যার ফলে আমাদের পাকস্থলী শক্তিশালী থাকে এবং আলসারের সমস্যা কমায়।

Advertisement
Advertisement

Advertisement

গাজর : এরপরে যে সবজিটি কথা না বললেই নয় সেটি হল গাজর গাজর আপনি স্যালাডে কাঁচা খেতে পারেন, গাজরের রস খেতে পারেন বা রান্নায় দিয়েও গাজর খেতে পারেন যদি আপনি গাজরের হালুয়া মিষ্টিজাতীয় পদ বানাতে পারেন। আপনি যদি এই পুরো শীতকালটা প্রতিদিন গাজর খান, তো আপনার রক্ত বিশুদ্ধ থাকবে এবং যার প্রভাব পড়বে আপনার ত্বকের জন্য আপনার ত্বকের ঔজ্জ্বল্য আসবে। এই সময় আপনি যদি নিয়মিত গাজর খান আপনার শরীর গরম থাকবে যার ফলে শীতকালে ঠান্ডা লাগা থেকে আপনি খানিকটা মুক্তি পাবেন। অসুস্থ ব্যক্তিকে নিয়মিত গাজর খাওয়ালে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে। নিয়মিত গাজরের রস পান করলে শরীর সুন্দর ও নরম থাকে এবং চুল ভালো থাকে।

Advertisement
Advertisement

পালং শাক : শীতকালীন শাক এর মধ্যে পালংশাক বেশ উল্লেখযোগ্য। সবুজ রঙের হয়, এটি ভরপুর থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পুষ্টিকর উপাদানএ। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার জন্য এটি খাবার হজম হওয়ার জন্য খুবই উপকারী শাক। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। চোখের সমস্যায় এবং ভয়াবহ ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচাতে পারে পালংশাক।

টমেটো : টমেটো সারা বছর পাওয়া যায়, কিন্তু শীতকালে লাল টুকটুকে টমেটো কার না ভালো লাগে বলুন? তরকারিতে খান কিংবা কাঁচাখান বা চাটনিতে খান, টমেটোর উপকারিতা কিন্তু অনেক। টমেটোতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি আর পটাশিয়াম। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। হজম ক্ষমতা ভালো রাখে।

Writter – শ্রেয়া চ্যাটার্জি

Advertisement

Related Articles

Back to top button