ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

‘এই’ বিশেষ কয়েন, নোট থাকলেই রাতারাতি হবেন কোটিপতি! জানুন কীভাবে

Advertisement
Advertisement

পুরানো যেকোন জিনিসের দামই বেশি। আমাদের চারপাশে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা পুরানো জিনিসের জন্য কাঙ্খিত অর্থ দিতেও প্রস্তুত থাকেন যেকোন সময়ে। যেকোনো ধরনের পুরানো জিনিসের পাশাপাশি পুরানো মুদ্রা কিংবা নোটের মূল্যও আজকের বাজারে অনেক। এক্ষেত্রে অনেকেই এক বিপুল অর্থের বিনিময়ে এই ধরনের পুরানো নোট কিংবা মুদ্রা কিনতে প্রস্তুত থাকেন। আর সেই পরিস্থিতিতে তারা কোনোরকমভাবেই পিছিয়ে আসতে নারাজ। আর এই নোট কিংবা মুদ্রার সূত্র ধরেই যেকেউ কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন নিমেষে।

Advertisement
Advertisement

যদি কারোর কাছে পুরানো মুদ্রা কিংবা পুরানো নোট থাকে তাহলে তা কখনোই ফেলে দেবেন না। এই মুদ্রা কিংবা নোট অমূল্য। এটি বিক্রি করে যেকোনো ব্যক্তির অবস্থা ফিরে আসতে পারে। ঘুরে যেতে পারে ভাগ্যও। এমন দুটি ওয়েবসাইট রয়েছে যে দুটি ওয়েবসাইটের সাহায্যে কোনরকম অতিরিক্ত অর্থ প্রদান না করেই নিজের কাছে থাকা পুরানো নোট কিংবা মুদ্রা বিক্রয়ের জন্য দেখানো যাবে। আর সেক্ষেত্রে ক্রেতারা নিজে থেকেই কেনার জন্য কাঙ্খিত অর্থ সহযোগে যোগাযোগ করবেন বিক্রেতার সাথে। এই নিবন্ধের সূত্র ধরেই সেই লেনদেনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হল।

Advertisement

১) কুইকার- এই অ্যাপ্লিকেশনটি প্লেস্টোর থেকে সহজেই নিজের মোবাইল ফোনে কিংবা ডেক্সটপে নামিয়ে নেওয়া যাবে। এতে লগইন করতে অতিরিক্ত কোন টাকা লাগবে না। নিজের বৈধ ফোন নম্বর কিংবা ইমেইল আইডির সাহায্যেই এই অ্যাপ ব্যবহার করা সম্ভব হবে। এই অ্যাপে লগইন করার পর নিজের কাছে থাকা মুদ্রা কিংবা নোটের এক বা একাধিক ভালো মানের ছবি আপলোড করতে হবে। এরপর ইচ্ছুক ক্রেতারা নিজে থেকেই অ্যাপে দেওয়া নম্বর বা ইমেইল আইডির মাধ্যমে ঐ নির্দিষ্ট বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করে নেবেন।

Advertisement
Advertisement

২) কয়েনবাজার.কম- কুইকারের মতোই এটি আরো একটি অ্যাপ। উক্ত পদ্ধতির সাথে এই অ্যাপের পদ্ধতির তেমন কোন পার্থক্য নেই। কুইকারের মতোই নিজের বৈধ ফোন নম্বর কিংবা ইমেইল আইডির সহায়তায় এই ওয়েবসাইট লগইন করা যাবে। এরপর ভালো মানের ছবি আপলোড করে দিতে হবে। পরে ক্রেতারা নিজে থেকেই যোগাযোগ করে নেবেন। উল্লেখ্য প্রয়োজনে কাজের সুবিধার জন্য এই অ্যাপও নামিয়ে নেওয়া যাবে।

নোট বা মুদ্রা যতো পুরানো হবে তার দাম তত বৃদ্ধি পাবে। কখনো কখনো তা কোটি পর্যন্ত যেতে পারে। আর যদি কোনো নোটে ৭৮৬ নম্বর থাকে তাহলে আর কথাই নেই। এই নম্বরের উপর ভিত্তি করে ঐ নির্দিষ্ট নোটের বাজার মূল্য অনেক। এছাড়াও যদি কারোর কাছে থাকা পুরানো নোটে ট্রাক্টরের ছবি থাকে তাহলে, তা লাখ বা কোটিতে বিক্রি হবে। পুরানো কারেন্সি বাজার অনুযায়ী, উল্লেখ্য দুটি বিষয় যদি কারোর কাছে থাকা নোট কিংবা মুদ্রার ক্ষেত্রে খাটে তবে সে নিমেষে কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন।

Advertisement

Related Articles

Back to top button