Today Trending Newsনিউজপলিটিক্স

কংগ্রেস, সিপিআইএম এবং টিএমসি হিন্দু-বিরোধী, তাই সিএএ-র বিরোধিতা করছে : দিলীপ ঘোষ

Advertisement
Advertisement

নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন, ২০১৯ এর বিরোধিতা করায় বুদ্ধিজীবীদের “পরজীবী, শয়তান” আখ্যায়িত করার পর সদ্য পুনর্নির্বাচিত পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ কংগ্রেস, সিপিআই (এম) এবং তৃণমূল কংগ্রেসকে “হিন্দু বিরোধী” বলে অভিহিত করেছেন। একইসঙ্গে তাদের “বাঙালি বিরোধী” বিরোধী বলেও দেগে দেন তিনি।

Advertisement
Advertisement

দিলীপ ঘোষ পশ্চিমবঙ্গের হরিদাসপুরে সিএএ-র পক্ষে একটি সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় এমন বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘কংগ্রেস, সিপিআই (এম) এবং তৃণমূল নামক এই তিনটি রাজনৈতিক দলকে স্পষ্টতই স্বীকৃতি দিন। তারা হিন্দু-বিরোধী, বাঙালি বিরোধী এবং সে কারণেই তারা সিএএ-র বিরোধিতা করছে।’

Advertisement

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যে এনআরসি এবং সিএএ বাস্তবায়নের বিষয়ে বিজেপির সঙ্গে জোর টক্কর দেন। তিনি বলেন যে, তিনি বেঁচে থাকতে পশ্চিমবঙ্গে এই আইন কার্যকর হবে না।

Advertisement
Advertisement

আরও পড়ুন : ‘স্বয়ং ভগবান এসে বললেও, আমি অপরাধীদের ক্ষমা করবো না”: নির্ভয়ার মা

অন্যদিকে, বিজেপি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে জনগণকে উস্কে দেওয়ার অভিযোগ করেছে। বিজেপির দাবি, যাদের সরকার চালাতে হবে তারা রাজপথে প্রতিবাদ করছে, এ কারণেই রাজ্যের অবস্থার অবনতি হচ্ছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি এদিন আরও বলেন যে, সময়ে সময়ে রাস্তায় আঘাতের পরিবর্তে মুখ্যমন্ত্রীর রাজ্য পরিচালনা এবং প্রশাসনের দিকে মনোনিবেশ করা উচিত।

গত বছর ডিসেম্বরে, মুখ্যমন্ত্রী বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিষয়ে জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণে গণভোট করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তার এই বক্তব্যটির তীব্র সমালোচনা করে বিজেপির মুখপাত্র শাহনাওয়াজ হুসেন বলেছিলেন যে, জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ সম্পর্কে তার বক্তব্যের জন্য তাকে ক্ষমা চাইতে হবে।

Advertisement

Related Articles

Back to top button