Today Trending Newsদেশনিউজ

ফাঁসি কার্যকর হবার পর চলছে মিষ্টি বিতরণ, কানপুরে পোড়ানো হল বাজি

Advertisement
Advertisement

দীর্ঘ লড়াইয়ের অবসান। সাত বছর তিন মাস পর শুক্রবার ভোরবেলা সেই নৃশংস অত্যাচারের ন্যায় মিললো। এই ন্যায়ের অপেক্ষায় ছিল নির্ভয়ার বাবা ও মা এবং গোটা দেশ। ২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বরের সে ঘটনা শুনে শিউরে উঠেছিল ভারতবর্ষ। তবে আজ আর কষ্ট নেই, আজ খুশি হয়েছে তার মা, বাবা ও গ্রামের বাসিন্দারাও।

Advertisement
Advertisement

ফাঁসি কার্যকর হবার পরই নির্ভয়ার গ্রামের লোকেরা মিষ্টি বিলি করেন ও পাশাপাশি কানপুরে আনন্দে উচ্ছসিত জনতারা বাজি পোড়ান। এই ন্যায় বিচারের অপেক্ষাতে ছিল নির্ভয়ার প্রতিবেশীরাও। তাই আজ তারা খুব খুশি।

Advertisement

Advertisement
Advertisement

আরও পড়ুন : নির্ভয়া কাণ্ডের দোষীদের শেষ ইচ্ছা কী ছিল? জানুন সব তথ্য

নির্ভয়ার বাবা বলেছেন যে ২০ মার্চ দিনটিকে ‘ন্যায় দিবস’ হিসাবে ঘোষণা করা হোক। এই লড়াই যে মানসিক যন্ত্রণাদায়ক ছিল তিনি সেটাও উল্লেখ করেছেন। নির্ভয়ার মা বলেছেন যে দেশের মেয়েরা ন্যায়বিচার পেলো। তিনি দেশের আইন ব্যবস্থা ও সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং গোটা দেশকে তার পশে থাকার জন্য তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

এর আগেও তিনবার ফাঁসির তারিখ ঘোষণা করা হলেও নানা রকম আইনি ঘোরপ্যাঁচে তা হয়নি। এমনকি শুক্রবার ফাঁসির আগের দিন রাতেও দোষীরা ফাঁসি বন্ধ করার জন্য মরিয়া চেষ্টা চালিয়েছিল। সারারাত আদালতে শুনানি হয়েছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত ন্যায় বিচার হল। এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করেছিল গোটা দেশ ও নির্ভয়ার বাবা, মা এবং নির্ভয়ার আইনজীবীরাও।

Advertisement

Related Articles

Back to top button