ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

Business Idea: বাম্পার রোজগারের জন্য শুরু করুন এই ব্যবসা, আয় হবে লক্ষ লক্ষ টাকা

প্রতিমাসে বাম্পার আয় করার জন্য আপনি পাউরুটি তৈরীর ব্যবসা শুরু করতেই পারেন

Advertisement
Advertisement

আজকাল মানুষের জীবনধারা পরিবর্তিত হয়েছে এবং সেই কারণে মানুষের খাওয়া-দাওয়া ধরনও অনেকটাই পাল্টেছে। এই যুগে সকাল সকাল লোকে ব্রেকফাস্ট করে নিজের কাজের জায়গায় যেতে চান। সেই কারণে এমন কিছু জিনিস এর প্রয়োজন যা খুব সহজে এবং খুব সস্তায় পাওয়া যায়। এরকমই একটি জিনিস হল পাউরুটি। কিন্তু বাজারে, এখন ভালো পাউরুটির অনেকটা অভাব। এমন অবস্থায় যদি আপনার একটি নতুন ব্যবসা খোলার পরিকল্পনা থাকে তাহলে আপনি পাউরুটির ব্যবসায় নামতে পারেন। আজকাল যেহেতু পাউরুটির ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, সেই কারণে আপনার ব্যবসা ভালো চলবে বলেই ধারণা। একটি পাউরুটি তৈরীর কারখানা করলে আপনি কম বিনিয়োগে দারুন ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এর জন্য লাগবে শুধুমাত্র জমি, কারখানার বাড়িটি, মেশিন, বিদ্যুৎ এবং জলের সুবিধা এবং কর্মচারী। এছাড়াও আপনার একটি ভালো ব্যবসায়ী পরিকল্পনাও থাকতে হবে।

Advertisement
Advertisement

আপনি যদি একটি ছোট স্কেলে শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে কম অর্থ বিনিয়োগ করে ব্যবসা শুরু করতে হবে। তবে যদি আপনি এই ব্যবসাকে বড় করতে চান তাহলে আপনার আরো টাকার প্রয়োজন হবে। ছোটপর্যায়ে ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে হবে। তার পাশাপাশি আপনার কাছে ১ হাজার বর্গফুট জায়গা থাকতে হবে। এখানে আপনাকে একটি কারখানা স্থাপন করতে হবে। যদি আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে সরকার চালিত প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনার সহায়তা নিতে পারেন।

Advertisement

পাউরুটি যেহেতু একটি খাদ্যদ্রব্য তাই এই ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনার একটি রেজিস্ট্রেশন প্রয়োজন। সেই রেজিস্ট্রেশন আপনাকে করাতে হবে আপনার রাজ্যের ট্রেড লাইসেন্স দপ্তর থেকে। এছাড়াও আপনাকে FSSAI এর ফুড বিজনেস লাইসেন্স নিতে হবে আপনার ব্যবসার জন্য। যদি আমরা এই ব্যবসায় লাভের ব্যাপারে আলোচনা করি, তাহলে আজকের দিনে একটি পাউরুটির প্যাকেটের দাম ৪০ টাকা থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এই জিনিসটি তৈরি করতে অনেক কম খরচ হয় এবং একসাথে যদি যদি আপনি অনেক পাউরুটি তৈরি করেন তাহলে আপনার খরচ অনেকটাই কম হবে। বড় পর্যায়ে উপার্জন করতে পারলে আপনি প্রতি মাসে লাখ টাকাও রোজগার করতে পারেন। তবে হ্যাঁ এর জন্য আপনাকে কিন্তু স্থানীয় বাজার টার্গেট করতে হবে। তারপর এমন দোকানে আপনার জিনিস পাঠাতে হবে যেখানে বিক্রি একটু বেশি।

Advertisement
Advertisement
Advertisement

Related Articles

Back to top button