টেক বার্তা

বাইক চালানোর খরচ কমে যাবে ৫০%, মধ্যবিত্তের পকেট বাঁচাতে আসছে Bajaj Pulsar CNG

Advertisement
Advertisement

বাজাজ অটো সিএনজি মোটরসাইকেল চালু করে এন্ট্রি লেভেল টু-হুইলার সেগমেন্টে আলোড়ন সৃষ্টি করতে চাইছে। বাজাজের এই নতুন বাইক গ্রাহকদের জন্য জ্বালানির দাম প্রায় ৫০% হ্রাস করবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। একটি সাক্ষাত্কারে ম্যানেজিং ডিরেক্টর রাজীব বাজাজ বিস্ময় প্রকাশ করেছিলেন যে কেন কোনও সিএনজি স্কুটার বা মোটরসাইকেল বাজারে সফল হয়নি এখনও।

Advertisement
Advertisement

তিনি বলেন, নির্মাতাদের জন্য নিরাপত্তা, রেঞ্জ, চার্জিং এবং ব্যাটারি লাইফ সম্পর্কিত কোনও উদ্বেগ থাকবে না এবং এই জাতীয় বাইকগুলি ভোক্তাদের জন্য খুব ভাল হবে। বাজাজ জানিয়েছে, আসন্ন উৎসবের মরসুমে এন্ট্রি লেভেলের ১০০ সিসি ইঞ্জিনের বিক্রি হয়তো বাড়বে না। কারণ ক্রেতারা বৈদ্যুতিক বাহনের দিকে ঝুঁকছেন।

Advertisement

Bajaj Pulsar CNG

Advertisement
Advertisement

বাজাজ বলেন, পিরামিডের নিম্নস্তরের ক্রেতারা যারা কোভিড, চাকরি হারানো এবং পেট্রোলের দাম বৃদ্ধির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারা আর ফিরে আসছেন না। বাজাজ অটোর এন্ট্রি সেগমেন্টে ১০০ থেকে ১২৫ সিসির মধ্যে সাতটি মোটরসাইকেল মডেল রয়েছে এবং এই বিভাগে শীর্ষস্থানীয় নয়। তবে সিএনজি থ্রি-হুইলার সেগমেন্টে কোম্পানির বাজার শেয়ার প্রায় ৭০ শতাংশ। বাজাজ অটোর এমডি পালসার মোটরসাইকেলের ছয়টি নতুন আপগ্রেড এবং চলতি অর্থ বছরে সবচেয়ে বড় পালসার লঞ্চের কথাও বলেছেন তিনি।

বর্তমানে সবচেয়ে শক্তিশালী পালসার হচ্ছে ২৫০ সিসি ভ্যারিয়েন্ট। বাজাজ বলেছিলেন যে সংস্থাটি ট্রায়াম্ফ মোটরসাইকেল এবং চেতক বৈদ্যুতিক স্কুটারগুলির উত্পাদনও বাড়িয়ে তুলছে। ট্রায়াম্ফের উত্পাদন বর্তমানে প্রায় ৮,০০০ ইউনিট এবং চেতক উৎসবের মরসুমে প্রতি মাসে প্রায় ১০,০০০ ইউনিট এবং বছরের শেষে প্রায় ২০,০০০ ইউনিট থেকে প্রতি মাসে ১৫,০-২০,০০০ ইউনিটে উন্নীত হবে। অক্টোবরে ট্রায়াম্ফ মোটরসাইকেল রফতানিও শুরু করবে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়াও, বাজাজ অটো প্রিমিয়াম মোটরসাইকেল সেগমেন্টে সক্রিয়ভাবে সুযোগ অনুসন্ধান করছে। যার মধ্যে প্রায় ১.৭ লক্ষ টাকার বাইক রয়েছে। প্রিমিয়াম বিভাগে ইতিবাচক বৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছে কোম্পানি।

Advertisement

Related Articles

Back to top button