ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

Old Coin Business: এই পুরনো ২০ পয়সার কয়েন বিক্রি করে হয়ে যান লাখ টাকার মালিক

Advertisement
Advertisement

পুরানো যেকোন জিনিসের দামই বেশি। আমাদের চারপাশে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা পুরানো জিনিসের জন্য কাঙ্খিত অর্থ দিতেও প্রস্তুত থাকেন যেকোন সময়ে। যেকোনো ধরনের পুরানো জিনিসের পাশাপাশি পুরানো মুদ্রা কিংবা নোটের মূল্যও আজকের বাজারে অনেক। এক্ষেত্রে অনেকেই এক বিপুল অর্থের বিনিময়ে এই ধরনের পুরানো নোট কিংবা মুদ্রা কিনতে প্রস্তুত থাকেন। আর সেই পরিস্থিতিতে তারা কোনোরকমভাবেই পিছিয়ে আসতে নারাজ। আর এই নোট কিংবা মুদ্রার সূত্র ধরেই যেকেউ কোটিপতি কিংবা লাখপতি হয়ে যেতে পারেন নিমেষে।

Advertisement
Advertisement

যদি কারোর কাছে পুরানো মুদ্রা কিংবা পুরানো নোট থাকে তাহলে তা কখনোই ফেলে দেবেন না। এই মুদ্রা কিংবা নোট অমূল্য। এটি বিক্রি করে যেকোনো ব্যক্তির অবস্থা ফিরে আসতে পারে। ঘুরে যেতে পারে ভাগ্যও। এমন দুটি ওয়েবসাইট রয়েছে যে দুটি ওয়েবসাইটের সাহায্যে কোনরকম অতিরিক্ত অর্থ প্রদান না করেই নিজের কাছে থাকা পুরানো নোট কিংবা মুদ্রা বিক্রয়ের জন্য দেখানো যাবে। আর সেক্ষেত্রে ক্রেতারা নিজে থেকেই কেনার জন্য কাঙ্খিত অর্থ সহযোগে যোগাযোগ করবেন বিক্রেতার সাথে। এই নিবন্ধের সূত্র ধরেই সেই লেনদেনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা হল।

Advertisement

এই ২০ পয়সার কয়েন প্রায় ৩০ বছরের পুরানো। এই কয়েনে ১৯৬৮ সাল লেখা রয়েছে। আর এই কয়েন যদি কোন ব্যক্তির বাড়িতে থেকে থাকে তবে তা ফেলে না দিয়ে এখনই উপযুক্ত ওয়েবসাইটে গিয়ে লাখ টাকা বিক্রি করুন এই পয়সা। এই মুহূর্তে এই পয়সার বাজারমূল্য ৪ লাখ টাকা কিংবা তারও বেশি।

Advertisement
Advertisement

১) ওয়েলেক্স- এই অ্যাপ্লিকেশনটি প্লেস্টোর থেকে সহজেই নিজের মোবাইল ফোনে কিংবা ডেক্সটপে নামিয়ে নেওয়া যাবে। এতে লগইন করতে অতিরিক্ত কোন টাকা লাগবে না। নিজের বৈধ ফোন নম্বর কিংবা ইমেইল আইডির সাহায্যেই এই অ্যাপ ব্যবহার করা সম্ভব হবে। এই অ্যাপে লগইন করার পর নিজের কাছে থাকা কয়েনের এক বা একাধিক ভালো মানের ছবি আপলোড করতে হবে। এরপর ইচ্ছুক ক্রেতারা নিজে থেকেই অ্যাপে দেওয়া নম্বর বা ইমেইল আইডির মাধ্যমে ঐ নির্দিষ্ট বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করে নেবেন।

২) ইবে- উক্ত পদ্ধতির সাথে এই অ্যাপের পদ্ধতির তেমন কোন পার্থক্য নেই। ওয়েলেক্সের মতোই নিজের বৈধ ফোন নম্বর কিংবা ইমেইল আইডির সহায়তায় এই ওয়েবসাইট লগইন করা যাবে। এরপর কয়েনের ভালো মানের ছবি আপলোড করে দিতে হবে। পরে ক্রেতারা নিজে থেকেই যোগাযোগ করে নেবেন।

Advertisement

Related Articles

Back to top button