ভারত বার্তা ডেস্ক : এক সময় ইস্টবেঙ্গল এবং কোয়েস এই দুটো নাম ছিল একে অপরের সমার্থক। গতবছর মাঝামাঝি সময়ে ইস্টবেঙ্গলের সাথে গাঁটছড়া বাধে বেঙ্গালুরুর ই-কমার্স সংস্থা কোয়েস। এরপরেই শুরু হয় ক্লাবের আধুনিকীকরণ। দল থেকে ম্যানেজমেন্ট প্রতিটি জায়গাতেই পেশাদারিত্বের ছাপ স্পষ্টত দেখতে পান সকলেই।
ওই সময় বড় মঞ্চে ট্রফি না পেলেও পাল্টে যাওয়া ক্লাব, হাই প্রোফাইল কোচ থেকে বিদেশিরা সব মিলিয়ে আশায় বুক বেঁধেছিলেন লাল-হলুদ সমর্থকেরা। কিন্তু বছর ঘুরতেই অনিশ্চয়তার কালোমেঘ দেখা দিল সুখের সংসারে। বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধানের মতোপার্থক্য থেকে শতবর্ষের সেলিব্রেশন সব কিছুতেই দুই মেরুতে অবস্থান করতে দেখা গেল লাল-হলুদ কর্তা ও কোয়েস কর্তাদের।
শতবর্ষের চৌকাঠে দাঁড়িয়ে যখন ক্লাব শতবর্ষের রোমাঞ্চে রোমাঞ্চিত তখন লাল-হলুদ জনতা ঠিক সেই সময়ই তাল কাটল। কোয়েস কর্ণধার অজিত আইজ্যাকের ট্যুইট যা দেখে স্পষ্টই ধারণ করা যায়, ইতি পড়তে চলেছে ইস্টবেঙ্গল ও কোয়েস সম্পর্কে। আগামী বছরের ৩১ মে এর পরেই চলে যাবে কোয়েস কিন্তু তাদের অধীনে থাকা সিংহ ভাগ শেয়ার কি হবে? নতুন ইনভেস্টর কে আসবে? এই সব প্রশ্নই এখন ঘোরাফেরা করছে কলকাতার ফুটবল ময়দানে।
কেন নির্বাসিত হল পৃথ্বী শ? জানুন আসল কারণ!