ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

পুরনো দুই টাকার কয়েন বিক্রি করে হতে চান লাখপতি, জানুন কীভাবে করবেন এই কাজ

প্রতিমাসে কোটি টাকা রোজগার করতে পারবেন আপনি

Advertisement
Advertisement

আপনারা সকলেই জানেন, যদি কোন মুদ্রা বয়সে পুরনো হয়ে যায় তাহলে কিন্তু সেটি অনেকটা দামী হয়ে ওঠে। আজকে আমরাও আপনাকে এরকমই একটি মুদ্রা সম্পর্কে তথ্য দিতে চলেছি, যার দাম আজ বাজারে লক্ষ কোটি টাকার কাছাকাছি। অনেক মানুষ বিশ্বাস করেন যে জিনিস যত বেশি পুরনো হয় তার মূল্য তত বেশি বেড়ে যায়। পুরনো নোট সম্পর্কেও এরকম কথা বিশ্বাস করা হয়। ঠিক একইভাবে এই একই কথা প্রচলিত পুরনো কয়েনের জন্যও। আপনিও যদি ঘরে বসে কোটি টাকা আয় করার পরিকল্পনা করে থাকেন, তাহলে এই তথ্যটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।

Advertisement
Advertisement

আপনাদের অনেকের কাছেই হয়তো এখনও পুরনো দুই টাকার কয়েন থাকবে। যদি আপনি সাধারণভাবে বাজারে এই পুরনো দুই টাকার কয়েন বিক্রি করতে যান তাহলে এতে আপনি কোন অতিরিক্ত দাম পাবেন না। তবে যদি আপনি অনলাইন বাজারে পুরনো কয়েন এবং নোট বিক্রি করার জায়গাতেই এই কয়েন বিক্রি করেন তাহলে অনেক বেশি টাকা রোজগার করতে পারবেন। আন্তর্জাতিক বাজারে এই ধরনের পুরনো মুদ্রার দাম অনেক বেশি। বহু মানুষ এই ধরনের পুরনো কয়েন এবং নোট বিক্রি করে লাখপতি হয়েছেন। তবে যে সমস্ত কয়েন বিক্রির জন্য উপলব্ধ থাকে সেগুলির মধ্যে অবশ্যই কিছু বিশেষত্ব থাকতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই বিশেষত্বের ব্যাপারে এবং কিভাবে আপনারা সেই কয়েন বিক্রি করবেন এবং টাকা রোজগার করবেন সেই ব্যাপারে।

Advertisement

আমরা এই প্রতিবেদনে একটি পুরনো দুই টাকার কয়েন নিয়ে কথা বলব। যদি আপনিও এরকম পুরনো দুই টাকার কয়েন বিক্রি করে কোটি টাকা রোজগার করার পরিকল্পনা নিয়ে থাকে তাহলে জেনে নিন পুরো পদ্ধতিটা। এই পুরনো দুই টাকার মুদ্রাটি আসলে রিলিজ করা হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। এই পুরনো মুদ্রার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো এর পিছনের দিকে ভারতের একটি নকশা রয়েছে। তবে তার পাশাপাশি এই নকশার মধ্যে ভারতের একটি মানচিত্র যুক্ত করা রয়েছে। তাই এই কয়েন অত্যন্ত বিরল এবং বহুমূল্য বলা চলে। কয়েন বিশেষজ্ঞদের ধারণা এই পুরনো মুদ্রার মূল্য প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা।

Advertisement
Advertisement

কিভাবে বিক্রি করবেন? যদি আপনার কাছে এই রকম একটি দু টাকার কয়েন থাকে তাহলে আপনি এই কয়েন বিক্রি করে লাখপতি হতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কয়েন বাজার অথবা ইবে এর মত ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার মুদ্রাটিকে অনলাইনে বিক্রি করতে হবে। এই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যাবার পরে আপনাকে নিজেকে বিক্রেতা হিসেবে রেজিস্টার করতে হবে। তারপরে ওই বিশেষ কয়েনের ছবি তুলে একটি বিজ্ঞাপন হিসেবে ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে আপনাকে। তার সঙ্গেই আপনাকে নিজের কন্টাক্ট নম্বর দিতে হবে। তারপরে এই ওয়েবসাইট ইচ্ছুক ক্রেতাদের কাছে, এই কয়েনের বিজ্ঞাপন পাঠিয়ে দেবে। তাদের সঙ্গে কন্টাক্ট করে আপনি আপনার কয়েন এর জন্য যথাযথ দাম আদায় করতে পারবেন এবং তাদেরকে মুদ্রা বিক্রি করতে পারবেন।

Advertisement

Related Articles

Back to top button