গরমা গরমবলিউডবিনোদন
Trending

“‘ডুবিস’, ‘বুম’-সহ একাধিক ‘কোড ল্যাঙ্গুয়েজের’ মাধ্যমে সৌভিক মাদকের লেনদেন চালাতেন”- ড্রাগ মাফিয়া জায়েদ

Advertisement
Advertisement

জায়েদ, বসিত এবং ফৈয়াজ আহমেদ  এই তিনটে নাম উঠে আসে গৌরব আর্য-কে জিজ্ঞাসাবাদের পর। কারা এরা? রিয়ার সঙ্গে এঁদের যোগাযোগ কেন ছিল? এরকম নানান প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

Advertisement
Advertisement

রিয়া ও সৌভিকের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট পর্যবেক্ষণের পর নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো, বহু ড্রাগ মাফিয়াদের সন্ধান পায়। এই তিনজন ব্যক্তি হল কুখ্যাত ড্রাগ সেই ড্রাগ মাফিয়া, এঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলতেন সৌভিক ও রিয়া চক্রবর্তী। এর পরপরই গ্রেফতার করা হয় ২ জনকে, যাদের মধ্যে জায়েদ এবং বসিতকে মুম্বই থেকে পাকড়াও করা হয়েছে। ফৈয়াজ আহমেদকে গ্রেফতার করা হয়েছে গোয়া থেকে। কেন এদেরকে গ্রেফতার করলেন এনসিবি? উল্লেখ্য, জেরায় জায়েদ দাবি করেন, রিয়ার ভাই সৌভিক তাঁর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন। গল্প এখানেই শেষ নয়, নাম জড়াতে পারে বলিউডের তাবড় তাবড় ব্যক্তিতদেরও।

Advertisement

Advertisement
Advertisement

জায়েদ এও বলেন, ‘ডুবিস’, ‘বুম’-সহ একাধিক ‘কোড ল্যাঙ্গুয়েজের’ মাধ্যমে সৌভিক মাদকের লেনদেন চালাতেন। গল্প এখানেই শেষ নয়, তদন্তে উঠে এসেছে, রিয়া চক্রবর্তীর বাবা ইন্দ্রজিত চক্রবর্তীও তাঁর সন্তানদের মাদকের ব্যবহার এবং মাদকের লেনদেন নিয়ে প্রায় অনেক কিছুই জানতেন বলে অভিযোগ। সৌভিকের চ্যাটে প্রকাশ পেয়েছে যে সৌভিক তাঁর বাবার জন্যেও ড্রাগ আনাতেন। ইতিমধ্যে, সিবিআই রিয়ার অভিভাবকদের জেরা করেছে। মঙ্গলবার প্রায় টানা ৯ ঘণ্টা ধরে রিয়ার বাবা, মা এবং ভাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা। বুধবারেও জারি থাকবে একই ধারা।

Advertisement

Related Articles

Back to top button