ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

স্বামী স্ত্রী প্রতি মাসে পাবেন ১০ হাজার টাকা, পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগে শুধুই লাভ

Advertisement
Advertisement

নির্দিষ্ট সময়ে টাকা বিনিয়োগ (Investment) করে রাখলে ভবিষ্যত সুরক্ষিত হয়। অনেকে কর্মজীবনে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু করে দেন টাকা জমানো সকলেই চান। এক্ষেত্রে অনেকেরই পছন্দ থাকছ পোস্ট অফিসের (Post Office Scheme) বিভিন্ন স্কিম। আসলে পোস্ট অফিসে টাকা বিনিয়োগ করা অন্যত্র বিনিয়োগ করার থেকে অনেক বেশি সুবিধাজনক এবং সুরক্ষিতও বটে। তাই অনেক মানুষই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভরসা করে থাকেন পোস্ট অফিসের স্কিমে।

Advertisement
Advertisement

সাধারণ নাগরিকদের সঞ্চয়ের জন্য কয়েকটি ছোট প্রকল্প রয়েছে পোস্ট অফিসের। এই প্রতিবেদনে পোস্ট অফিসের মাসিক আয় প্রকল্পের সুবিধার ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য থাকছে। একক বা যৌথ ভাবে এই প্রকল্পটি খোলা যেতে পারে। ২০২৩ সালের ১ লা এপ্রিল থেকে এই প্রকল্পে বেড়েছে সুদের হার এবং সেই সঙ্গে বিনিয়োগের সীমাও।

Advertisement

এই প্রকল্পে টাকা জমা দেওয়ার তারিখ থেকে এক বছর পর টাকা তোলা যায়। এক থেকে তিন বছরের মধ্যে প্রত্যাহার করা হলে দুই শতাংশ ফি কেটে নেওয়া হয়। তারপর বাকি টাকাটা ফেরত দেওয়া হয়। আর বিনিয়োগ পোর্টালের মাধ্যমে যদি সময়ের আগেই তিন বছর পর অ্যাকাউন্টটি বন্ধ হয়ে যায় তাহলে জমা টাকার থেকে একটি শতাংশ কেটে নেওয়া হয়। দুই বা তার অধিক ব্যক্তি এখানে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। সেই জয়েন্ট অ্যাকাউন্টকে একক অ্যাকাউন্টে রূপান্তরিত করা যায়, আবার একক অ্যাকাউন্টকেও জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে রূপান্তরিত করা যায়।

Advertisement
Advertisement

বর্তমানে এই প্রকল্পে ৭.৪ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। এই প্রকল্পের মেয়াদ পূর্তির সময়কাল ৫ বছর। মাত্র ১০০০ টাকা দিয়েই এখানে অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। তবে অ্যাকাউন্ট খোলার এক বছরের মধ্যে তোলা যাবে না টাকা। বর্তমানে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট ধারীদের জন্য বিনিয়োগের সীমা ৪.৫ লক্ষ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৯ লক্ষ। যৌথ অ্যাকাউন্ট ধারীদের ক্ষেত্রে এই সীমা ৯ লক্ষ থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৫ লক্ষ টাকা।

Advertisement

Related Articles

Back to top button