আন্তর্জাতিকনিউজ

করোনা ভাইরাস রুখতে প্লাস্টিক ফেস শিল্ড ব্যবহার করেন? কতোটা নিরাপদ এই শিল্ড জানুন আসল তথ্য

Advertisement
Advertisement

করোনা সংক্রমণে এখন সবাই মাস্ক এবং স্যানিটাইজারের পাশাপাশি ব্যবহার করছে প্লাস্টিক ফেস শিল্ড, কিন্তু এই ফেসশিল্ড ১০০ শতাংশ ভাইরাস সংক্রমণ রুখতে পারে না। কিছুদিন আগেই জাপানের সুপার কম্পিউটার ফুগাকুর জানিয়েছেন এই ফেস শিল্ডে কোনও সুরক্ষা মেলে না। গবেষণায় জানানো হয়েছে প্রায় ১০০ শতাংশ বায়ুচালিত ড্রপলেট ৫ মাইক্রোমিটার থেকেও ছোট যা অনায়াসে প্লাস্টিক ফেস শিল্ডের মধ্যে দিয়েই শরীরে ঢুকতে পারে৷ জানা গিয়েছে দশ হাজার বিভিন্ন ধরণের ও মাপের ড্রপলেট বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে৷

Advertisement
Advertisement

যা ১ মাইক্রোমিটার থেকে অনেক গুণ বেশি মাইক্রোমিটার পর্যন্ত থাকে৷ আর এই ছোট ড্রপলেটগুলি খুব সহজেই ফেস শিল্ডের ভিতর দিয়ে গলে গিয়ে শরীরে প্রবেশ করতে পারে৷অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভাইরাসের ছোট ড্রপলেটগুলি এই প্লাস্টিকের শিল্ডের ভিতর দিয়ে প্রবেশ করতে পারে কিংবা প্লাস্টিক শিল্ড থেকে বেরিয়ে সামনের মানুষটাকেও সংক্রমিত করতে পারে।

Advertisement

ফেস শিল্ড পরা নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও স্বাস্থ্যবিধি নেই ইংলন্ডে। আবার স্কটল্যান্ডে মাস্কের বদলে ফেস শিল্ডের ব্যবহারে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ ভাবেই নানা দেশ তার বর্তমান পরিস্থিতির নিরিখে স্বাস্থ্যবিধি জারি করেছে। কিন্তু ফেস শিল্ড থেকে কতোটা লাভ হচ্ছে সেই নিয়ে প্রথম থেকেই নানা জিজ্ঞাস্য ছিলো সকলের।

Advertisement
Advertisement

বাতাসে ভাসমান বিভিন্ন মাপের বায়ুকণা ও ড্রপলেট পরীক্ষা করার মাধ্যমে জানা যায় ফেসশিল্ড কীভাবে সেগুলিকে আটকাচ্ছে। সেখান থেকেই ধারণা করা হয় এই ফেস শিল্ড যথযথ নয়। এছাড়াও সুতি বা পলিয়েস্টার মাস্কে প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই বলে জানিয়েছে জাপানের ওই গবেষণা সংস্থা।

 

 

 

Advertisement

Related Articles

Back to top button