দেশনিউজ

গান্ধী প্রয়াণ দিবসে নীরবতা পালনে শোকস্তব্ধ থাকবে গোটা দেশ, নির্দেশিকা জারি কেন্দ্রের

Advertisement
Advertisement

নয়াদিল্লি: প্রতিবছরই এ দেশে মহাত্মা গান্ধীর (Mahatma Gandhi) মৃত্যুর দিনটি  শহিদ দিবস হিসাবে পালন করা হয়। এ বছর ৩০ জানুয়ারি (January) নিয়ে দেশের সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশআসিত অঞ্চলগুলির কাছে নির্দেশিকা পাঠাল কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt)। যেখানে শহিদ দিবসে স্বাধীনতা সংগ্রামে বলিদান দেওয়া মহান বিপ্নবীদের সম্মানে দু’মিনিট নীরবতা পালনের নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। ২০২০ সালেও রাজ্যগুলিকে একই নির্দেশ পাঠিয়েছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

Advertisement
Advertisement

শহিদ দিবস নিয়ে কেন্দ্রের জারি করা নতুন এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, শহিদ স্মরণে ৩০ জানুয়ারি দেশজুড়ে ২ মিনিট নীরবতা পালন করতে হবে। নির্দেশিকা অনুযায়ী  সকাল ১০টা ৫৯ মিনিটে সেদিন সাইরেন বাজানো হবে স্থানীয় কোনও জায়গা থেকে। আর সেই অনুযায়ী চলবে নীরবতা পালন। এরপর ২ মিনিট সম্পন্ন হলে ফের বাজবে সাইরেন। সঙ্কেত পাওয়ার পরেই সবাইকে উঠে দাঁড়াতে হবে। স্বাধীনতার লড়াইয়ে প্রাণ বিসর্জন দেওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে এই নির্দেশিকা কেন্দ্রের তরফে। যেখানে সাইরেন বাজবে না, সেখানে সেনার তরফে তোপধ্বনি দেওয়া হবে। দেশের যে সমস্ত জায়গায় সিগন্যাল সিস্টেমের সমস্যা রয়েছে, সেখানে উপযুক্ত বার্তা পৌঁছে দেওয়া হবে। এমনই নির্দেশ এসেছে কেন্দ্রের তরফে। উল্লেখ্য সেদিনই আবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  অমিত শাহের বঙ্গসফরে আসার কথা।

Advertisement

Advertisement
Advertisement

১৯৪৮ সালে দিল্লীর বিড়লা ভবনে বিকেলের প্রার্থনা সভায় মোহনদাস করম চাঁদ গান্ধীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। এরপর থেকেই  এই দিনটিতে প্রতিবছর ৩০ জানুয়ারি দেশে শহিদ দিবস পালিত হয়ে আসছে। ৩০ জানুয়ারির মহত্মা গান্ধীকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয়। এবার থেকে ৩০ জানুয়ারি স্বাধীনতার জন্য বলিদান দেওয়া বিপ্লবীদের স্মরণ করা হবে।  এদিকে গত মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয়  সরকার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্ম জয়ন্তী উপলক্ষ্যে গোটা দেশে প্রতি বছর ২৩ জানুয়ারি ‘পরাক্রম দিবস” পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।

Advertisement

Related Articles

Back to top button