![](https://cdn.bharatbarta.com/wp-content/uploads/2023/05/IMG_20230511_101600_695_copy_1200x780.jpg)
বৃহস্পতিবার সকালের আগে জন্ম নিতে চলেছে ঘূর্ণিঝড় মোকা। বুধবার রাতের শেষ বিবৃতিতে এমনটা জানিয়ে দিল দিল্লির মৌসম ভবন। সকালে মৌসুম ভবন জানিয়েছিল বুধবার সন্ধ্যার দিকে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। তবে বৃহস্পতিবার এই ঘূর্ণিঝড় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার রাতে মৌসম ভবন জানিয়ে দিল বৃহস্পতিবার সকালের আগে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়ে যাবে। বিকেলের দিকে তা প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হতে পারে। শুক্রবার আরো শক্তি সঞ্চয় করে ঘূর্ণিঝড় মোকা প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে চলেছে।
শুক্রবার থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর অর্থাৎ ওড়িশা পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশের উপকূলের কাছাকাছি মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করা হয়েছে আবহাওয়া দপ্তরের তরফ থেকে। হাওয়া অফিস তাদের ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত পূর্বাভাসে জানিয়ে দিয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার পর একটু একটু করে উত্তর এবং উত্তর-পূর্ব দিকে সরে যেতে পারে মোকা। রবিবার দুপুরের দিকে এই ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশের কক্সবাজার এবং মায়ানমারের কাউকপুরের উপরে আছড়ে পড়তে পারে।
আবহবিদরা জানাচ্ছেন, ল্যান্ডফলের সময় বাংলাদেশ এবং মায়ানমার উপকূলে সর্বোচ্চ গতিবেগ হবে ১২০ থেকে ১৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা। তবে শনিবার থেকে ঘূর্ণিঝড় ধীরে ধীরে শক্তি ক্ষয় করতে শুরু করবে বলেও মনে করছে হাওয়া অফিস।