ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

Business Idea: আজই এই ব্যবসাটি শুরু করুন, প্রতিমাসে আয় হবে ২-৩ লাখ টাকা পর্যন্ত

আপনাকে যদি এই মুহূর্তে একটা ব্যবসা শুরু করতে হয় তাহলে মোবাইল রিপেয়ারের ব্যবসা একটা দারুন আইডিয়া হতে পারে

Advertisement
Advertisement

ইন্টারনেটের এই যুগে আজকালকার দিনে দ্রুত ডিজিটালাইজেশন শুরু হয়েছে। অনলাইনে অনেক কাজ শুরু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ল্যাপটপ এবং স্মার্টফোনের চাহিদা বেড়ে গিয়েছে। এই ইলেকট্রনিক গেজেট সময়ের সাথে সাথে নষ্ট হয়ে যায়। অতএব সেগুলো মেরামত করতে আমাদের ল্যাপটপ মেরামত কেন্দ্রে যেতে হয়। এগুলো মেরামত করতে দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। সেই কারণেই আপনি যদি এই ল্যাপটপ বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স গেজেট খুলতে পারেন এবং সারাতে পারেন, তাহলে আপনিও এই ধরনের মেরামত কেন্দ্র খুলে ভালো টাকা আয় করতে পারেন।

Advertisement
Advertisement

এই ব্যবসা শুরু করার আগে আপনার কাছে এই ব্যবসার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য থাকতে হবে। এর জন্য আপনি অনলাইনে ল্যাপটপ এবং মোবাইল রিপেয়ারিংয়ের জন্য প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। তবে এর জন্য অনলাইনের থেকে ইনস্টিটিউটে যাওয়া অনেক ভালো। এই কোর্স করার পরে আপনি যদি কিছু সময়ের জন্য মেরামত কেন্দ্রে কাজ করেন, তাহলে এটা আপনার জন্য আরও ভাল হয়ে উঠতে পারবে। আপনি খুব কম বিনিয়োগে আপনার ল্যাপটপ এবং মোবাইল মেরামত করার ব্যবসা শুরু করতে পারেন। প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারেন এবং এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এরপরে আপনার ব্যবসা যত বাড়বে, ততই আপনি এতে বিনিয়োগ করতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইল এবং ল্যাপটপ মেরামত করার ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার কত কি খরচ হবে। আপনি চাইলে যে কোন কোম্পানির সাথে টাই আপ করেও প্রচুর মুনাফা অর্জন করতে পারেন।

Advertisement

প্রথমত আপনাকে ল্যাপটপ মেরামত কেন্দ্র এমন জায়গায় খুলতে হবে যেখানে লোকেরা সহজেই পৌঁছাতে পারেন। সেখানে খুব বেশি কম্পিউটার মেরামত কেন্দ্র না থাকলে, আপনি সেখানে কম্পিউটার মেরামত কেন্দ্র খুলতে পারেন। আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে আপনার কেন্দ্র সম্পর্কে আরো বেশি তথ্য মানুষজনকে জানাতে পারেন। এতে আপনার ব্যবসা দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাবে। একটি ল্যাপটপ এবং মোবাইল মেরামত কেন্দ্র খোলার পরে আপনাকে শুরুতে খুব বেশি জিনিসপত্র রাখতে হবে না। আপনাকে শুধু আপনার সাথে কিছু প্রয়োজনীয় হার্ডওয়ার রাখতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে মাদারবোর্ড, প্রসেসর, হার্ড ড্রাইভ এবং সাউন্ড কার্ডের মতো জিনিস। এর কারণ হলো, এগুলো সহজেই অবিলম্বে অর্ডার করা যায়। আপনি ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা খরচ করে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

Advertisement
Advertisement
Advertisement

Related Articles

Back to top button