ব্যবসা-বানিজ্য ও অর্থনীতি

সরকার দিচ্ছে ১.৫০ লক্ষ টাকার থেকেও বেশি আর্থিক সুবিধা, জানুন কিভাবে করবেন গ্রহন

এই প্রকল্পের সুবিধা তারা পাবেন যাদের আর্থিক অবস্থা অত্যন্ত সঙ্গীন

Advertisement
Advertisement

প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা এই মুহূর্তে ভারতীয়দের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়তা তৈরি করে ফেলেছে নিজের। গরিব এবং আর্থিক দিক থেকে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য এই প্রকল্প দারুন লাভজনক প্রমাণিত হয়েছে। এই প্রকল্পটি তাদের জন্য দারুন লাভজনক হয়ে উঠেছে যারা নিজেদের পাকা বাড়ি তৈরি করতে পারেননি এখনো। তাই যারা এই প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন তাদের জন্য ভারত সরকার নিয়ে এসেছে একটা নতুন আপডেট। আপনাদের জানিয়ে রাখি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই পিএম আবাস যোজনার সুবিধা আরো দু বছরের জন্য বৃদ্ধি করেছে। অর্থাৎ ২০২৪ পর্যন্ত এই প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন ভারতের সাধারণ মানুষ।

Advertisement
Advertisement

প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা অনুসারে এখনো পর্যন্ত ১২২ লক্ষ ঘর তৈরি করার কাজ শুরু করে দিয়েছে ভারত সরকার। এর মধ্যে ৬৫ লক্ষ ঘরের কাজ ইতিমধ্যেই প্রায় সম্পূর্ণ। বাকি যে সমস্ত ঘর তৈরির কাজ এই মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সেগুলিও বলতে গেলে প্রায় শেষের পথে। তাই, খুব শীঘ্রই এই প্রকল্পের সুবিধাভোগীরা নিজের নতুন ঘর পেতে চলেছেন বলে জানিয়ে দিয়েছে মোদি সরকার।

Advertisement

আপনাদের জানিয়ে রাখি, ভারতের গরীব এবং আর্থিক দিক থেকে কমজোর মানুষদের আর্থিক সুবিধা এবং মাথায় পাখা ছাদ দেওয়ার জন্যই এই প্রকল্পের সূচনা করা হয়েছে ভারত সরকারের তরফ থেকে। এই যোজনার মাধ্যমে বিধবা, তপশিলি জাতি এবং উপজাতির মানুষরা নিজের মাথায় পাকা ছাদ পেয়েছেন। এছাড়াও জলের কানেকশন, শৌচালয় এবং বিদ্যুতের মত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সুবিধাও এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে ভারতের সাধারণ মানুষকে।

Advertisement
Advertisement

এই প্রকল্পের সুবিধা তিনটি ইনকাম স্ল্যাবের জনগণ গ্রহণ করতে পারেন। প্রথম স্লাবে তারা আসেন যাদের প্রায় ৩ লক্ষ টাকা থেকে কম। দ্বিতীয় ক্যাটাগরিতে তারা আসেন যাদের আয় ৩ লক্ষ টাকা থেকে ৬ লক্ষ টাকার মধ্যে। আর তৃতীয় ক্যাটেগরিতে তারা আসেন যাদের আয়ের ৬ লক্ষ থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। এতে ভারত সরকার তিনটি কিস্তিতে টাকা দিয়ে থাকে। প্রথম কিস্তিতে ৫০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় কিস্তিতে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা এবং তৃতীয় কিস্তিতে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা সাহায্য করা হয়ে থাকে।

Advertisement

Related Articles

Back to top button