Mithai: মিঠাই রানীর কান্না থামাতে চাওয়ালা সাজলো উচ্ছেবাবু, হেপ্পি সিদ্ধার্থের স্ত্রী

Advertisement

Advertisement

বর্তমানে বাংলা ধারাবাহিকের নায়িকাদের মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন মিঠাই ওরফে সৌমিতৃষা কুন্ডু। তার মিষ্টি হাসিতে মুগ্ধ আট থেকে আশি। সম্প্রতি ধারাবাহিকে ধীরে ধীরে কাছাকাছি আসছে মিঠাই ও সিদ্ধার্থ, যা দেখে বেশ উপভোগ করছেন দর্শকরা। শুরু থেকেই সৌমিতৃষা ও আদৃতের অনস্ক্রিন রসায়ন নজর কেড়েছে দর্শকদের। সম্প্রতি ধারাবাহিক অনুযায়ী মিঠাই রানীর কান্না থামাতে চাওয়ালা সাজলো সিদ্ধার্থ।

Advertisement

ধারাবাহিক অনুযায়ী মিঠাইয়ের বিশ্বাস জ্যাঠামশাই এসে তাদের খবর দিয়ে যায় বাসি মিষ্টি বিক্রির জন্য তাদের ফুড লাইসেন্স যেকোনো মুহূর্তে ক্যান্সেল হয়ে যেতে পারে। এই কথা শুনে মিঠাই সরাসরি ছদ্মবেশে চলে যায় সোমের ভবানীপুরের দোকানে এবং সমস্ত সত্যিটা জানতে পারে। এরপরেই তার ও সিদ্ধার্থের কথোপকথন শুনে নেয় মিঠাইয়ের বড়বাবু। এরপরেই রীতিমতো ঝামেলা লেগে যায় মোদক বাড়িতে।

Advertisement

মেজাজ হারিয়ে মিঠাইয়ের বড়বাবু সোমকে বলে ব্যবসা আলাদা করে নেওয়ার জন্য, আর তোর্সা তাতে রাজি হয়ে যায়। এরপরে মিঠাইয়ের সাথে কথা কাটাকাটি হয়ে যায় তোর্সার। এই পুরো ঘটনার জন্য মিঠাই নিজেকে দায়ী করতে থাকে ক্রমাগত এবং কাঁদতে থাকে ছাদে দাঁড়িয়ে। এরপরেই সিদ্ধার্থ তার কাছে এসে জানায় সে এক্ষেত্রে কোন ভুল করেনি। তবুও কান্না থামে না মিঠাইয়ের, এরপরেই তার কান্না থামানোর জন্য চাওয়ালা পর্যন্ত সাজলো সিদ্ধার্থ।

Advertisement

মিঠাই যখন কাঁদছিল তখন তার উচ্ছবাবু তাকে জিজ্ঞাসা করে সে শেষবার কিভাবে নিজের মন ভালো করেছিল। এই উত্তরে মিঠাই জানিয়েছিল জানাইতে একটি দোকান থেকে চা ও ডিম পাউরুটি খেয়ে তার মন ভাল হয়ে গিয়েছিল। এই শুনে সিদ্ধার্থ মিঠাইকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ে তার মন ভালো করার জন্য। এরপরে দোকানদার না বলে দেওয়ায় নিজে দোকান খুলে তার জন্য চা ও ডিম পাউরুটি বানিয়ে দেয় সে, সাথে গানও শোনায় তাকে। এতকিছুর পরে শেষপর্যন্ত হেপ্পি হয় মিঠাই রানী। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় সেই দৃশ্যেরই কিছু ছবি সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে ধারাবাহিক অনুরাগীদের মধ্যে। এরপরে ব্যবসার কি হবে অর্থাৎ মোদক বাড়ির ব্যবসা শেষপর্যন্ত ভেঙে যাবে কিনা! তা জানার জন্য চোখ রাখতে হবে জি বাংলার পর্দায়।