মঙ্গলবার অর্থাৎ ৮/০৯/২০ এ রিয়া তাঁর সমস্ত দোষ নিজের মুখে কবুল করে। রিয়ার জবানের ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। এরপরে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও কোভিড টেস্ট হয় মুম্বইয়ের সিওন হাসপাতালে। কোভিড রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পরই এনসিবি কর্তারা রিয়াকে নিয়ে ফিরে আসেন তাঁদের দফতরে। সঙ্গে ছিল মুম্বই পুলিশও। ওইদিনই সন্ধ্যে ৭;৩০ টার দিকে ম্যাজিস্ট্রেট জুডিশিয়াল এর কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমেই ঠিক হয় যে ১৪ দিন জেল হেফাজতেই থাকতে হবে রিয়া চক্রবর্তীকে। মিলবে না কোন জামিন। মঙ্গলবার রাতেই রিয়া চক্রবর্তীকে সংশোধনাগারে পাঠানো হয়।
এনসিবি সূত্রে ডেপুটি ডিজি মুক্তা অশোক জৈন জানিয়েছেন, তাঁরা রিয়ার কাছ থেকে যা তথ্য পেয়েছেন তাই যথেষ্ঠ। রিয়াকে হেফাজতে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট প্রমাণ আছে। এমনকি, রিয়া নিয়মিত সুশান্তের জন্য ড্রাগ কিনতেন। আর সেই টাকা যেত সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকেই। তার প্রমাণও আছে।
এনডিপিএস আইনের আওতায় ৮ (সি), ২০ (বি), ২৭ (এ), ২৮, এবং ২৯ নম্বর ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে রিয়া চক্রবর্তীকে।