বাংলা সিরিয়াল

Diya Mukherjee: লাল পাড় ঘি রঙের গরদে মিঠাইয়ের ননদ, লাল সিঁদুরের টিপে মোহময়ী অভিনেত্রী

Advertisement

Advertisement

দিয়া মুখার্জ্জী বাংলা টেলিভিশন জগৎ-এর অন্যতম পরিচিত একজন অভিনেত্রী। এই মুহূর্তে দর্শকদের মাঝে মিঠাইরানির ননদ শ্রীতমা হিসাবেই পরিচয় তার। তবে ৬ বছর বয়স থেকেই এই অভিনয় দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন দিয়া। ২০১২-তে ‘সতী’ ধারাবাহিকের হাত ধরেই ছোটপর্দায় পা রেখেছিলেন অভিনেত্রী। জি বাংলার পর্দায় ‘সীমা রেখা’ ধারাবাহিকে অভিনয় করেই নজর কেড়েছিলেন অভিনেত্রী। এই ধারাবাহিকে ইন্দ্রানী হালদারের পাশাপাশি দুই ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। খুব স্বাভাবিকভাবেই যার সূত্র ধরে দর্শক মাঝে প্রশংসা পেয়েছিলেন দিয়া। এছাড়াও ‘তুমি এলে তাই’, ‘নজর’, ‘নেতাজি’র মতো একাধিক জনপ্রিয় ধারাবাহিকে মুখ্য চরিত্রে ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তিনি।

Advertisement

বর্তমানের অভিনেত্রী হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় ভালোই সক্রিয় দিয়া। থেকে থেকেই নিজের একাধিক ঝলক নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় শেয়ার করে নেন তিনি। অভিনয়ের পাশাপাশি একাধিক নজরকাড়া ফটোশুটেও অংশ নিতে দেখা যায় অভিনেত্রীকে। সেই ঝলক নিজেই শেয়ার করে নিয়ে চর্চায় থাকেন তিনি। এই মুহূর্তে তেমনি একটি ঝলক নিজের অনুরাগীদের সাথে ভাগ করে নিয়ে তুমুল চর্চিত পর্দার শ্রীতমা।

Advertisement

সাম্প্রতিক ঝলকে অভিনেত্রীকে লাল পাড় ঘিয়ে রঙের গরদের শাড়িতে দেখা গিয়েছে। ব্লাউজ ছাড়াই ক্যামেরার সামনে মোহময়ী রূপে হাজির ছিলেন অভিনেত্রী। ভারী কানের দুলে কাঁধে, হাতে ও গলায় সাদা রঙ দিয়েই আঁকা ছিল কলকা। মোটা করে কাজলের পাশাপাশি পরেছিলেন লাল সিঁদুরের টিপও। লাল লিপস্টিকে নিয়েছিলেন নুড গ্লসি মেকাপও। ছাউনি দেওয়া একটি ঘরেই দেখা মিলেছিল তার। চৌকির উপর হালখাতা ও লক্ষ্মী-গণেশের মূর্তি বর্তমান ছিল। পাশাপাশি ঐ ঘরে ছিল কাঁসার কলসিও, যাতে সিঁদুর দিয়ে আঁকা ছিল স্বস্তিক চিহ্নও। সাজ-সজ্জার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল বড় হাতপাখার পাশাপাশি রঙিন কুলো। ধোঁয়া ধোঁয়া পরিবেশে হাতে খাগের কলমও ছিল দিয়ার। বলাই বাহুল্য, এদিন অভিনেত্রীর মোহময়ী সাজের পাশাপাশি তার চাহনিও ঘায়েল করেছে তার ভক্তমহলকে। খুব সম্ভবত পয়লা বৈশাখ উপলক্ষেই এই সাজে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চারিদিকের সাজসজ্জা দেখেই সেকথা ঠাওর করা গিয়েছে। আপাতত, পর্দার শ্রীতমা নিজের এই মোহময়ী রূপের সূত্র ধরেই উষ্ণতা ছড়িয়েছেন গোটা সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায়। অবশ্য সেকথা আর আলাদাভাবে বলার নয়।

Advertisement