বলিউডবিনোদন

Nysa Devgn: ডিপ নেকলাইন পোশাকে উথলে উঠছে ভরা যৌবন! নেটজনতার প্রশ্ন ‘বলিউডে কবে আসছ?’

Advertisement
Advertisement

কাজল আর অজয় দেবগণের আদুরে মেয়ে হল নাইসা।অ ন্যান স্টারকিডের মতো নাইসা দেবগণও সোশ্যাল মিডিয়ায় থাকেন শিরোনামে। যদিও নাইসার নিজের কোনও পাবলিক ইনস্টা অ্যাকাউন্ট নেই। তবে তাঁর ফ্যানপেজ রয়েছে। আর সেখান থেকে নাইসার পোস্ট হওয়া ছবি আর ভিডিও নিয়মিত পোস্ট হয়। তবে এই স্টারকিড সিনেমা না করলেও য়ার আলাদা এক ফ্যানবেস আছে। নাইসা দেবগণের ফ্যাশন স্টেটমেন্ট দেখার মতো।

Advertisement
Advertisement

এই স্টারকিড এখন নেট দুনিয়াতে টক অফ দ্য টাউন। সম্প্রতি অজয় কন্যা কালো র‍্যাপ ড্রেসে আগুন ধরিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ার পাতাতে। তবে নাইসা এখন নিজের ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুলেছে। আর যত দিন যাচ্ছে নাইসা নিজের ইন্সটাগ্রাম হ্যান্ডেলে ততই অ্যাক্টিভ হচ্ছেন। নিজের ফ্যাশনেবল ফোটো দিয়ে সকলের নজর কাড়েন কাজল তনয়া। আপাতত সিঙ্গাপুরে নিজের পড়াশোনা সম্পন্ন করছেন নাইসা। তবে, ছুটি মিললেই চলে আসেন মুম্বইতে নিজের বাবা মায়ের কাছে।

Advertisement

এবার বড়দিন উপলক্ষে এখনও দেশে ফিরে এসেছেন। সম্প্রতি নাইসার একটি নতুন ফটোশ্যুট ফের নেটমাধ্যমে চর্চায়। বলা বাহুল্য, অজয় তনয়া এখন ইন্টারনেট সেন্সেশন তিনি। সম্প্রতি সবুজ রঙের ডিপ নেকলাইন পোশাকে ছবি পোস্ট করে ঝড় তুলেছ্রম নাইসা। নাইসার ইনস্টাগ্রামের এক ফ্যান পেজ থেকে তাঁর এই ছবি শেয়ার করা হয়েছে।র ছবিতে কাজল তনয়াকে পুরোপুরি মেকওভার করে এক্কেবারে ঝাঁ চকচে লুকে দেখা গেছে। এই স্টারকিডের ডিপ নেকলাইন পোশাকে কাজল কন্যার শরীরী ভাঁজ সুস্পষ্ট।

Advertisement
Advertisement

নাইসার এই ছবি দেখে মনে হচ্ছে যেন বলিউডে পা রাখার জন্য সম্পূর্ণভাবে নিজেকে প্রস্তুত করছেন তিনি। যদি কোনওদিন বলিউডে ছবির জন্য নিজেকে ডেবিউর ঘোষণা করেন নাইসা। আর সে বিষয় অবাক হওয়ার মতো কিছুই নেই। অন্যবারের মতো এই ছবিও বেশ ভাইরাল। কাজল কন্যার এই ছবি দেখে বহু নেটনাগরিকদের প্রশ্ন করেছেন, ‘বলিউডে কবে আসছ?

তবে নিজের বড় মেয়ে নাইসার ব্যাপারে প্রচণ্ড খুব রক্ষণশালী কাজল এবং অজয়। তবে স্টারকিড হওয়ার জেরে নেট দুনিয়াতে প্রায়শই ট্রোলড হন নাইসা। আর মেয়ের ট্রোলিং সম্পর্কে বলতে গিয়ে এক সাক্ষাৎকারে অজয় দেবগণ জানিয়েছিলেন, সন্তানের সম্পর্কে এই ধরণের ট্রোল দেখে যথেষ্ট খারাপ লাগে তাঁদের। অজয় দেবগণের কথায়, ‘কাজল আমি অভিনেতা। আমাদের বিচার করুন। আমাদের কারণেই, আমাদের ছেলেমেয়েরা প্রতিবারই স্পটলাইটের নিচে থাকে’।

 

 

Advertisement

Related Articles

Back to top button