Categories: দেশনিউজ

ফেসবুক বিজেপি চর্চা তুঙ্গে, ২০১৯-এর ভিডিও প্রকাশ করে তৃনমূলের সক্রিয়তা জানালেন কাকলি ঘোষ দস্তিদার

Advertisement

Advertisement

নয়াদিল্লি : কিছুদিন আগেই ফেসবুকের সাথে বিজেপির যোগকে কেন্দ্র করে মোদীকে সরাসরি নিশানা করেছিলেন কংগ্রেস। আর এবার ফেসবুক বিতর্কে সংসদের তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক স্থায়ী কমিটিতে সরব হতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। গতবছরই সংসদে এই বিষয় নিয়ে সরব হওয়ার বিষয় স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা  ডেরেক অব্রায়েন। কিছুদিন আগেই কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী মার্কিন সংবাদমাধ্যমের এক রিপোর্ট পাওয়ার পরেই কেন্দ্রকে সরাসরি আক্রমন করেন। তিনি জানান কেন্দ্র ফেসবুককে নিয়ন্ত্রণ করেছে।

Advertisement

টুইটারে কেন্দ্রকে গুছিয়ে আক্রমণ করার পরেই ফেসবুক সিইও মার্ক জুকেরবার্গকে চিঠি দেন কংগ্রেসের সাধারণ সচিব কে সি ভেনুগোপাল। মার্কিন সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট এর ওপর ভিত্তি করেই এদিন ভেনুগোপাল লেখেন, “হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ভারতে আর্থিক লেনদেন চালু করতে চান মার্ক জাকারবার্গ। এই কারণেই ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ন্ত্রণ করতে দেওয়া হচ্ছে বিজেপিকে”। রাজ্যসভার অধিবেশনে ফেসবুক-বিজেপি সম্পর্ক নিয়ে অভিযোগও  তুলেছিলেন ডেরেক। সেই ভিডিয়ো আজ টুইট করে বিজেপিকে নিশানা করেন তৃণমূল সাংসদ কাকলী ঘোষ দস্তিদারও।

Advertisement

Advertisement

 

কেন্দ্রীয় শাসকদলকে আক্রমণ করে ডেরেক জানান, “আমরা অনেক আগে এই নিয়ে অভিযোগ করেছি। এমনকী তৃণমূল কংগ্রেসের শতাধিক কর্মী-সমর্থকের অ্য়াকাউন্ট ফেসবুক ডিলিট করেছে”।

সম্প্রতি মার্কিন সংবাদসংস্থা ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফেসবুক সংস্থার কর্মীদের বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ রোধ আইন প্রয়োগে ক্রমাগত বাধা দিয়েছেন ফেসবুক ইন্ডিয়ার এগজিকিউটিভ আঁখি দাস। সব মিলিয়ে এখন বিজেপি ফেসবুকের চর্চা তুঙ্গে, আর তার হাল বার করতে মরিয়া কেন্দ্র।

 

Recent Posts