Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

সংঘাত তুঙ্গে, রাজ্যপালকে অপসারণের দাবিতে এইবার রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি পাঠাল রাজ্য সরকার

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের অপসারণ চেয়ে এইবার রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি পাঠালেন তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায়( Sukhendu Sekhar Roy)। এইদিন সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) বিরুদ্ধে একের পর এক…

Avatar

রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের অপসারণ চেয়ে এইবার রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি পাঠালেন তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায়( Sukhendu Sekhar Roy)। এইদিন সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) বিরুদ্ধে একের পর এক তোপ দাগলেন তিনি। এইদিন সুখেন্দুশেখর অভিযোগ করে বলেন, সংবিধানের নিয়মকানুনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে একের পর এক মন্তব্য করে চলেছেন জগদীপ ধনখড়। তিনি ভারতের কোনও রাজ্যের রাজ্যপালের মত আচরণ করছেন না। সাংবিধানিক রীতিনীতি একের পর এক লঙ্ঘন করে চলেছেন। দিল্লীর শায়েনশাদের নির্দেশে এসে রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা পালন করছেন তিনি।

এইদিন তিনি বলেন, উনি বলেছেন রাজনীতি করবেন না, আগে রাজ্যপাল রাজনীতি বন্ধ করুন। রাজ্যপাল মানছেন না সংবিধান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মানেন না উনি, সাংবিধানিক রীতিনীতি মানেন না। বাংলার সরকারকে কেবল বিব্রত করতে কাজ করছেন উনি। ওনার কেবল একটাই লক্ষ্য, রাজ্য সরকারকে প্রতি পদক্ষেপে বিব্রত করা।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

তিনি আরও বলেছেন,রাষ্ট্রপতির কাছে মোট ৬ পাতার স্মারকলিপি জমা দিয়েছি। প্রকাশ্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে ক্ষমা চাওয়ার কথা বলেছেন রাজ্যপাল। স্পিকারকে নিয়েও তিনি বারবার প্রশ্ন তুলেছেন। আবার শিল্প সম্মেলনের হিসাব চেয়েছেন তিনি। কে তাকে অধিকার দিয়েছে এইসবের? বিধানসভায় মর্যাদাহানি করেছেন রাজ্যপাল। নির্বাচন সুষ্ঠ ভাবে সম্পন্ন হওয়ার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। সেটি একটি সাংবিধানিক সংস্থা। এই বিষয়ে রাজ্যপালের কিছু বলার থাকতে পারেনা। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে বলা হয়েছে রাজ্য সরকারের কাজে রাজ্যপাল সহযোগিতা করবেন। কিন্তু তিনি সংবিধান মানছেন না। এখানে উলটো হচ্ছে। আমরা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছি। তাকে অপসারণের দাবি জানিয়েছি। তিনি একের পর এক ভুয়ো অভিযোগ তুলে চলেছেন।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, রাজ্যপাল এবং রাজ্য সরকারের সমস্যা নতুন নয়। মাঝে মাঝেই বৈঠকে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলতে দেখা যায় রাজ্যপালকে। তার পাল্টা উত্তর ও দেয় রাজ্য সরকার। তবে এই বার এই চিঠি বিষয়টিকে নিয়ে গেছে অনেকটা অন্য মাত্রায়। এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা।

About Author