Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

পাকিস্তান এবং চিনের মোকাবিলায় ভারতের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

ভারতের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের মধুরতা অনেকটাই গাঢ়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মুখে বহুবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা করেছেন এবং এবং ভারতকে সহায়তা দানের আশ্বাসও দিয়েছিলেন। এবারে পাকিস্তানি জঙ্গি হামলা…

Avatar

ভারতের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের মধুরতা অনেকটাই গাঢ়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মুখে বহুবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা করেছেন এবং এবং ভারতকে সহায়তা দানের আশ্বাসও দিয়েছিলেন। এবারে পাকিস্তানি জঙ্গি হামলা এবং চিনের ওবর প্রকল্প নিয়ে দিল্লির পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিলো ওয়াশিংটন।

বিগত কয়েকমাসে ধরে জম্মু ও কাশ্মীরকে ঘিরে পাকিস্তানের জঙ্গি হামলা এবং সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন প্রভৃতি বিষয় নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসের সাম্প্রতিক শুনানিতে বেশ কিছুটা চাপে ছিল ভারত। এছাড়া চিনের ওবর যোগাযোগ প্রকল্প কিছুটা হলেও চাপ সৃষ্টি করেছে দিল্লির উপর তাই ভারতের এই পরিস্থিতির কথা ভেবে এবং নয়াদিল্লিকে শক্তিকে আরো বাড়াতে পাশে থাকাতে ইচ্ছুক মার্কিন সরকারি কর্তা এবং জনপ্রতিনিধিরা।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

ফ্লরিডা থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান কংগ্রেস সদস্য ফ্রান্সিস রুনি বলেন, “এখন ভারত বহু আঞ্চলিক এবং ভূকৌশলগত চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে এবং তার সাথে রয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরকে ঘিরে সন্ত্রাসবাদীদের প্রতিনিয়ত সৃষ্টি করা চাপ। তাই সন্ত্রাসবাদ উচ্ছেদের. জন্য আমাদের নয়াদিল্লির পাশে দাঁড়ানো একান্ত প্রয়োজন।”

এছাড়াও এদিন ফ্রান্সিস রুনি চীন আক্রমণ সম্বন্ধে উল্লেখ করে বলেন,” পাকিস্তানের সাথে মোকাবিলার পাশাপাশি ভারতকে প্রশান্ত মহাসাগরে ক্রমশ মাথাচড়া দিয়ে উঠা চিনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হচ্ছে।চিনের এই আক্রমণাত্মক আচরণ ভারতের প্রতিবেশী বলয়ে অস্থিরতার সৃষ্টি করছে।”

এর আগে চীন ওবর যোগাযোগের প্রকল্পের কথা ঘোষণা করলে ভারত প্রথম থেকে এর বিরুদ্ধে সরব হয়েছিল।চিনের এই প্রকল্পের পিছনে ভূকৌশলগত অভিসন্ধি রয়েছে এবং তা সার্বভৌমত্বের উপর চাপ সৃষ্টি করবে বলে দাবি করেছিলো ভারত। এদিন মার্কিন বিদেশ দফতরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক বিভাগের সচিব অ্যালিস ওয়েলস চিনের ওবর প্রকল্প প্রসঙ্গে ভারতের সাথে একই মত প্রকাশ করেন।

তবে কূটনৈতিকবিদরা ওয়াশিংটনের ভারতের প্রতি প্রেমকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেন। শক্তিশালী দেশ চিনকে চাপে রাখার জন্য এবং ভারতের সাথে সুবিধাজনক শর্তে বাণিজ্যিক চুক্তি করার জন্যে নয়াদিল্লির. দিকে সাহায্যের হাত বাড়াচ্ছে ওয়াশিংটন।

About Author