Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

রাজ্যের প্রতিটি জেলায় আলুর দাম বেঁধে দিল প্রশাসন, জানুন আলুর দাম কত?

কলকাতা : রাজ্যজুড়ে আলুর দাম বাড়ানো যাবে না বলে জানিয়ে জেলাশাসক সৌমিত্র মোহন।বৃহস্পতিবার একাধিক আলু ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকের পর এই বর্ধমানের ফল এবং সবজি ব্যবসায়ী সমিতির…

Avatar

কলকাতা : রাজ্যজুড়ে আলুর দাম বাড়ানো যাবে না বলে জানিয়ে জেলাশাসক সৌমিত্র মোহন।বৃহস্পতিবার একাধিক আলু ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকের পর এই বর্ধমানের ফল এবং সবজি ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক জানান যে,তাদের পক্ষে জেলাশাসক যদি নির্ধারিত ধরে আলু বিক্রি করা সম্ভব হবে না।কারণ প্রতি কিলো ১৪ টাকার বেশি দামে আলু কিনতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
এদিন আসানসোল-দুর্গাপুর, মেমারী, বর্ধমান ইত্যাদি জেলার নতুন আলু পেঁয়াজ ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ১৪ টাকা দরে বিক্রি করতে হবে।

পাশাপাশি পাইকারি ব্যবসায়ীদের জানানো হয়েছে, ২০০০ কুইন্টাল ডিসি আলু এবং ৫০০কুইন্টালের বেশি পিয়াজ মজুদ করা যাবে না কোনোভাবেই। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে মজুদের পরিমাণ যথাক্রমে ৫০ কুইন্টাল এবং কুড়ি কুইন্টাল করে দিয়েছে।
এদিন শহরের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি আলু ষোল থেকে কুড়ি টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। চন্দ্রমুখি আলু পাওয়া যাচ্ছে ২০ থেকে ২৬ টাকায়।জেলা কৃষি বিপনন দপ্তর এর দাবি অনুযায়ী, জেলার বিভিন্ন বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজিতে। ব্যবসায়ীদের দাবি অনুযায়ী,তারা আলু যাচ্ছে পাচ্ছেন বিহার এবং রাজস্থানের থেকে, তাই পেঁয়াজের দাম বর্ধমানের বিভিন্ন বাজার কুড়ি থেকে ২৪ টাকার ভেতর রাখা হয়েছে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

জেলাশাসক বলেন যে, ব্যবসায়ীদের স্পষ্ট জানানো হয়েছে যে রাজ্যের বাইরে আলু পাঠানো চলবে না। তিনি জানান, বাজারে ঘুরে ঘুরে জেলা প্রশাসক পুলিশ এবং কৃষি বিপনন দপ্তর এর কর্মীরা কোথাও নিচু মাত্রার চেয়ে বেশি আলু পিয়াজ মজুদ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখবেন।ব্যবসায়ীদের ওই দামে বিক্রি করা নিয়ে আপত্তি প্রসঙ্গে জেলাশাসক বলেন যে, “ব্যবসায়ীরা তাদের আপত্তির কথা আমাকে বলেছে। আমি বলেছি আমাদের লিখিতভাবে আপনাদের বক্তব্য জানান।

সেই বক্তব্য রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো হবে। তারপর আজও সরকার যা নির্দেশ দেবেন তাই মেনে চলতে হবে”। জেলার বিভিন্ন হিমঘরে আপাতত ৬ লক্ষ ৬৮ হাজার আলু মজুদ আছে বলে জানান কৃষি বিপনন দপ্তর এর ডিরেক্টর। তার মতে, যে পরিমাণ আলু মজুদ আছে তাতে জেলায় কখনো আলুর অভাব দেখা যাবে না। এমনকি আলু বীজ এর ক্ষেত্রে অভাব হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।কিন্তু বাইরে রাজ্যে আলুর দাম বেশি হওয়ায় এখানকার ব্যবসায়ী বাইরে আলু পাঠাচ্ছেন। ঠিক সেই কারণেই আলুর দাম বাড়ছে।

About Author