অভিনয় থেকে পলিটিক্স! কেমন ছিল অভিনেত্রী পায়েলের জার্নি? রইল নায়িকার অজানা গল্প

Advertisement

Advertisement

২০০৪ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে ডিগ্রী অর্জন করেছিলেন পায়েল সরকার। বাড়িতে ছিল রাজনৈতিক পরিবেশ। মোদীজির ভাষণ শুনে উদ্বুদ্ধ হতেন। সেই, ২০১৪ সাল থেকে নরেন্দ্র মোদিকে অনুসরণ করছেন বলে পূর্বের এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন তিনি। পায়েলের চিন্তা ভাবনায়, বিজেপি সরকারের আমলে ভারতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এমন অনেক উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ বিজেপি সরকার নিয়েছে যা অন্য কোনও সরকার নিতে পারেনি। এমন ছোট ছোট অনেক কিছু জিনিস তাকে আকর্ষণ করেছে।

Advertisement

বয়স ৩৮ ছুঁই ছুঁই। বাংলা সিনেমায় তাকে আর সেভাবে দেখা না গেলেও ওয়েব সিরিজে দেখা যাচ্ছে পায়েলকে। ইচ্ছা ছিল বিজেপির প্রার্থী হয়ে জনসেবা করা। একুশের নির্বাচনে মাটি কামড়ে পড়ে ছিলেন পায়েল। প্রতিদিন প্রায় কিছু মানুষের সেবা করেন পায়েল, কিন্তু ইচ্ছা ছিল আরো বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া। কিন্তু, হল না। একুশের নির্বাচনে পায়েলের প্রতিপক্ষ ছিলেন রত্না বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটের ব্যবধান প্রায় ৩৭ হাজার। এরপরেই ঘোষণা হয় যে বেহালা পূর্বে পরাজিত হন বিজেপির তারকা প্রার্থী পায়েল সরকার।

Advertisement

যখন তিনি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে ডিগ্রী অর্জন করেন, তখনই তিনি বাংলা টিন ম্যাগাজিন উনিশ-কুড়ি প্রচ্ছদে মডেল হন। ব্যাস এরপরেই প্রসেনজিৎ আর কোয়েলের সঙ্গে প্রথম ছবি করেন ‘শুধু তুমি’ দিয়ে। এরপর একে একে বাংলার দর্শকদের উপহার হিসেবে দিয়েছেন ‘প্রেম আমার’, ‘আই লাভ ইউ’, ‘বোঝে না সে বোঝে না’ র মতন বহু সিনেমা।

Advertisement

সম্প্রতি তাকে বড় পর্দায় দেখা না গেলেও গোটা লক ডাউন জুড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ অ্যাক্টিভ ছিলেন। একের পর এক বোল্ড ফটোশ্যুট অনুরাগীদের রাতের ঘুম কাড়তেন। এখন তিনি পরাজিত সৈনিক। অবশ্য তাতে কোনো ক্ষোভ নেই। আরো শক্ত হাতে হাল ধরতে চান তিনি। তবে পায়েলের অনুরাগীরা পায়েলকে আবারও বড় পর্দায় দেখতে চান।

Recent Posts