বলিউডবিনোদন

সৌন্দর্য্যে ঐশ্বর্য ও ক্যাটরিনাকেও হার মানাবে বিনোদ মেহেরার মেয়ে, চেহারা দেখলে ঘুম উড়বে আপনার

সোনিয়া মেহরা ৫০ টির বেশী হিন্দি সিনেমাতে কাজ করেছেন

×
Advertisement

বলিউড জগতের অন্যতম উজ্জ্বল তারকা ছিলেন বিনোদ মেহেরা। তিনি অসম্ভব সুন্দর কায়দায় অভিনয় করে মন জয় করে নিয়েছিলেন লাখ লাখ ভারতবাসীর। তার অত্যন্ত সুদৃঢ় এবং সাবলীল অভিনয় পছন্দ হতো সকলের। নিজের ক্যারিয়ারের বিনোদ মেহেরা অনেক সুপারহিট ছবি উপহার করেছেন ভারতীয় দর্শকদের। এখন অব্দি এই অভিনেতার কাজ নিয়ে আলোচনা চলে সোশ্যাল মিডিয়ার দুনিয়াতে। তবে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে বিনোদ মেহরার ব্যক্তিগত জীবনের কিছু তথ্য।

Advertisements
Advertisement

আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই জনপ্রিয় বলিউড অভিনেতা বিনোদ মেহরা মোট ৪ বার বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু ৪৫ বছর বয়সে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক করে তিনি মারা যান। সেই সময় তাঁর একটি ২ বছরের মেয়ে ছিল। সেই মেয়ের নাম সোনিয়া মেহেরা। অনেকেই হয়তো অভিনেতার জীবনের এই দিকটি সম্বন্ধে একদমই পরিচিত নয়। আজকের এই প্রতিবেদনে সোনিয়া মেহরা সম্বন্ধে আপনাদের বেশ কিছু তথ্য জানাবো।

Advertisements

Advertisements
Advertisement

বিনোদ মেহরা জীবনে ৪ বার বিয়ে করেছিলেন। প্রথমে তিনি বিয়ে করেন মিনা বোরকাকে। তারপর তার সাথে সম্পর্ক ছেদ হলে তিনি বিয়ের পিঁড়িতে বসেন বিন্দিয়া গোস্বামীর সাথে। কিন্তু কিছুদিন বাদে আবার বিবাহ বিচ্ছেদ। এরপর তৃতীয় বারের জন্য তিনি বিয়ে করেন রেখাকে। কিন্তু আগের মতই তাদের সম্পর্ক বেশি দিন টেকেনি এবং বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। অবশেষে চতুর্থবারের জন্য বিনোদ মেহরা বিয়ে করেন কিরণকে। আর এরপর তাদের ঘর আলো করে জন্ম নেয় এক কন্যা সন্তান, যার নাম সোনিয়া মেহেরা।

বাবার মৃত্যুর পর থেকেই সোনিয়া মেহরা কেনিয়াতে নিজের দাদা দাদীর কাছে রয়েছে। প্রথমে কেনিয়া এবং পরে লন্ডনে পড়াশোনা করে সে। ৮ বছর বয়স থেকে অভিনয়ের জন্য প্রশিক্ষণ নেয়া শুরু করে সোনিয়া। এমনকি তিনি লন্ডন অ্যাকাডেমি অফ মিউজিক এন্ড ড্রামাটিক আর্টস এর অভিনয় পরীক্ষায় গোল্ড মেডেল জেতেন। রিয়েল লাইফে সোনিয়া মেহরা দেখতে খুবই সুন্দর। বলা যায়, সোনিয়ার সৌন্দর্যের সামনে ফিকে হয়ে যায় বলিউড ডিভা ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনা। সোনিয়া এখনও অব্দি ৫০ টিরও বেশি বলিউড সিনেমাতে কাজ করেছেন। অভিনেত্রীকে শেষ দেখা গিয়েছিল রাগিনী এমএমএস ২ তে।

Related Articles

Back to top button