গ্রামীন এলাকায় বাড়ি থাকার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য এবারে কেন্দ্রীয় সরকার আপনাকে ব্যাপকভাবে সাহায্য করতে চলেছে বলে জানা যাচ্ছে। ২০১৬ সালের ১ এপ্রিল থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ কার্যকর হয়েছিল এবং এই প্রকল্পের অধীনে এখনো পর্যন্ত ২.৯৫ কোটি বাড়ি তৈরি করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে সরকার। সেই তুলনায় সরকার এখনো পর্যন্ত ২.৫০ লক্ষ্য ঘর নির্মাণ করে ফেলেছে। সরকারের দেওয়া তথ্য অনুসারে ২.৯৫ কোটি পাকা বাড়ি নির্মাণের লক্ষ্য মাত্রা ২০২৪ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে অর্জিত হবে বলে জানা যাচ্ছে।
আপনাদের জানিয়ে রাখি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীনের অধীনে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলকে একটি ইউনিট হিসেবে বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় সরকার সরাসরি বিভিন্ন জেলা ব্লক অথবা গ্রাম পঞ্চায়েতের সুবিধাভোগীদের কাছে সরাসরি টাকা পৌঁছে দিয়ে থাকে। সরাসরি রাজ্য অথবা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বসবাসকারী বাসিন্দাদের কাছে পাঠানো হয় এই টাকা। গত পাঁচ বছরে এই বাড়ি নির্মাণের জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল গুলিকে ১,৬০,৮৫৩.৩৮ কোটি টাকা পেমেন্ট করেছে সরকার।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowএই প্রকল্পের অধীনে যদি বাড়িটি সমতল এলাকায় তৈরি হয় তাহলে সরকার কর্তৃক ১.২ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। অন্যদিকে যদি বাড়িটা পাহাড়ি এলাকায় তৈরি করা হয় তাহলে দেওয়া হয় ১.৩ লক্ষ টাকা। আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি সুবিধাভোগীকে মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি আইনের অধীনে ৯০ দিনের জন্য কর্মসংস্থান দেওয়া হয় যা কার্যকর ভাবে প্রায় ১৮ হাজার টাকা। এছাড়াও টয়লেট নির্মাণের জন্য অতিরিক্ত ১২ হাজার টাকা দেওয়া হয়।