টলিউডবিনোদন

তথাগত ক্যামেরায় লেন্সবন্দি হওয়ার প্রাক মুহূর্তে হরেক বায়না মুনমুন কন্যা রাইমার! কী করলেন চিত্রগ্রাহক?

Advertisement
Advertisement

রাইমা সেন মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের বড় নাতনি আর মুনমুন সেনের বড় মেয়ে। রাইমাও নিজের দিদার মতো বেশ সুন্দরী। খুব অল্প বয়সে অভিনয় জগতে পা রাখেন আর দিদার মতোই সাফল্য পেয়েছেন। চল্লিশ পেরিয়ে আজ ও তিনি টলিউডের মোস্ট সিঙ্গেল নায়িকা। রাইমা সেন ছবির পাশাপাশি নিজের সাহসী বোল্ড ফোটোশ্যুটের কারণেও চর্চায় থাকেন। যদিও সেসব তিনি কেয়ার করেন না। সাফ জানিয়েছিলেন, ক্যামেরার সামনে নগ্ন হয়ে ফোটোশ্যুট করতেও তাঁর কোনো সমস্যা নেই।

Advertisement
Advertisement

বরং মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের নাতনি ফোটোশ্যুট করতে তিনি ভালোবাসেন। চিত্রগ্রাহক তথাগত ঘোষের ক্যামেরায় প্রায়শই লেন্সবন্দী হন রাইমা। আর সকলের মন জয় করে নেন নিমেষে। একের পর এক বোল্ড আর হট ফোটোশ্যুটে রাইমাকে দেখে ভিড়মি খাচ্ছেন আট থেকে অষ্টাদশী সকলে। প্রতিনিয়ত নিজের শরীরী উষ্ণতার হিল্লোড়ে তাক লাগাচ্ছেন মুনমুন কন্যা।

Advertisement

তবে কি জানেন অভিনেত্রীর এই বোল্ড ফটোসেশানের নেপথ্যের কাহিনী কি কারোর জানা আছে? অন্যদিকে অভিনেত্রী রাইমা সেন এবং সেলিব্রেটি চিত্রগ্রাহক তথাগত ঘোষের কেমিস্ট্রির কথা সকলেরই জানেন। দুই বন্ধুত্বের কথাও কারোই অজানা নয়। তবে এটা কি জানেন অভিনেত্রী নিজের শরীর বিহঙ্গে নয়,বরং তথাগত কাছে নিজের ফটোশ্যুটের সময় নানান রকম অদ্ভুত বায়না করে থাকেলন রাইমা, যা না মেটানো পর্যন্ত নিজের ফটোশুট বন্ধ করে চেয়ারে স্থির করে বসে পড়েন বঙ্গ ললনা রাইমা সেন।  

Advertisement
Advertisement


 

শ্যুটের ফাঁকে সুযোগ পেলেই নাকি তথাগতর সঙ্গে খুনসুটিতে মাতেন অভিনেত্রী। তথাগতকে নিয়ে রীতিমতো নাস্তানাবুদ করেন নায়িকা। তথাগত এক সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, একবার নাকি শ্যুটিংয়ের মধ্যে তিনি ছবি তোলার আগেই বলে উঠেছিলেন যদি ঘরে একটি ঘোড়া থাকতো তাহলে এই ফটোশুট আরও জমে যেত। সেই কথা রাইমার কানে যেতেই সে কালো ঘোড়ার বায়না করে বসে তিনি। কালো ঘোড়া না হলে তিনি কিছুতেই শ্যুট করবেন না। জেদ ধরে বসেছিলেন নায়িকা। শেষে কালো ঘোড়া এনে দিতেই ফের নতুন করে শ্যুট শুরু করেন তিনি। 

আর একবার নাকি শ্যুট করার আগে মাটির ভাঁড়ে চা খাওয়ার আবদার করেছিলেন রাইমা। কিন্তু রাইমাকে নিয়ে চায়ের দোকানে দাঁড়ালেই তো লোকের ভিড় করবে, ছবি তুলতে চাইবে। কিন্তু কে শোনে কার কথা! চা না খেলে কাজ করবেননা। শেষ পর্যন্ত জেদ রাখতে রাইমাকে নিয়ে তেঘড়িয়ার একটি চেনাশোনা চায়ের দোকানে নিয়ে যান তথাগত। তুলনামূলক ফাঁকা সেই চায়ের দোকানে স্বস্তিতে ভাঁড়ের চা খেয়ে শান্ত হন নায়িকা। তারপর ফেরেন ফটোশুটে।

 


 

Advertisement

Related Articles

Back to top button