Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

বামন গ্রহে সন্ধান মিলল ‘নোনতা জলের’, মহাসাগর রয়েছে বলে জানাল নাসা

মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যবর্তী বলয়ের বৃহত্তম আকাশমণ্ডলীয় বস্তু, সেরেসে ভূগর্ভস্থ নোনতা জল রয়েছে বলে জানাল নাসা। বিজ্ঞানীরা সেরেসকে "সমুদ্রের পৃথিবী" হিসাবে অভিহিত করেছেন। কারণ এর হিমশীতল পৃষ্ঠের নীচে নোনতা জলের…

Avatar

মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যবর্তী বলয়ের বৃহত্তম আকাশমণ্ডলীয় বস্তু, সেরেসে ভূগর্ভস্থ নোনতা জল রয়েছে বলে জানাল নাসা। বিজ্ঞানীরা সেরেসকে “সমুদ্রের পৃথিবী” হিসাবে অভিহিত করেছেন। কারণ এর হিমশীতল পৃষ্ঠের নীচে নোনতা জলের একটি বড় জলাধার রয়েছে। আর এর থেকেই বিজ্ঞানীদের ধারণা যে, সেরেস বামন গ্রহটি বাসযোগ্য ছিল বা বাসযোগ্য হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০১৮ সালে সেরেসের উপরিভাগের মাত্র ৩৫ কিমি ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় এই তথ্য সংগ্রহ করে নাসা প্রেরিত মহাকাশযান ডন।

‘সেরেসকে মহাসাগর জগতের মর্যাদায় উন্নীত করে উল্লেখ করে যে বিশ্বব্যাপী মহাসাগর থাকার দরকার নেই।’ জানিয়েছেন গ্রহ বিজ্ঞানী ও ডনের প্রধান তদন্তকারী ক্যারল রেমন্ড। তিনি আরও বলেন যে, ‘সেরেসের ক্ষেত্রে আমরা জানি তরল জলাশয়টি একটি অঞ্চলের মধ্যে সীমাবদ্ধ। আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি না যে এখানে বিশ্বব্যাপী জল রয়েছে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল বৃহৎ আকারে তরল রয়েছে।’

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

প্রসঙ্গত, সেরেসের ব্যাস প্রায় ৯৫০ কিমি, যা পৃথিবীর চাঁদের এক চতুর্থাংশেরও বেশি। বিজ্ঞানীদের মূল ফোকাস ছিল সেরেসের উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত ওকেটর নামে ৯২ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের ক্রেটার। বলা হয় যে, এই গর্তটি প্রায় ২২ মিলিয়ন বছর আগে কোন একটি প্রভাব দ্বারা গঠিত হয়েছিল। নাসার বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, সমুদ্রের শত শত মাইল ছড়িয়ে রয়েছে নোনতা জল। ভূপৃষ্ঠের নীচে প্রায় ৪০ কিলোমিটার ছড়িয়ে রয়েছে তা। ক্র্যাটার তৈরির কারণে ফাটল তৈরি হওয়ায় নোনতা জল বেরিয়ে পড়েছে।

About Author