Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

অক্সিজেন বা অন্যান্য ওষুধ নিয়ে হয়রানি? সরাসরি কলকাতা পুলিশকে অভিযোগ জানান এই নম্বরে

অক্সিজেন, এই জিনিসটির আকাল বর্তমানে সারা ভারতে সবথেকে বেশি। সারা ভারতে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাস। আর পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে শুরু হয়ে গেছে অক্সিজেনের কালোবাজারি। তাই বর্তমানে এই…

Avatar

By

অক্সিজেন, এই জিনিসটির আকাল বর্তমানে সারা ভারতে সবথেকে বেশি। সারা ভারতে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাস। আর পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে শুরু হয়ে গেছে অক্সিজেনের কালোবাজারি। তাই বর্তমানে এই মুহূর্তে অক্সিজেন সিলিন্ডারের জালিয়াতির উঠতে একটি নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেও কলকাতা পুলিশ। এবারে অক্সিজেন এবং করোনাভাইরাস চিকিৎসায় ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম সরবরাহ এর জন্য কলকাতা পুলিশ চালু করেছিল একটি নতুন হেল্পলাইন নম্বর। এই নম্বরটি মূলত চালু করা হয়েছে কালোবাজারি বন্ধ করার জন্য।

গোটা বাংলা বর্তমানে করোনা ভাইরাসে কাবু হয়ে পড়েছে। এই মুহূর্তে সকলের প্রয়োজন শ্বাসবায়ু। কিন্তু, অক্সিজেন সিলিন্ডারের একটি কৃত্রিম আকাল সৃষ্টি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গে এবং ভারতের অন্যান্য জায়গায়। করোনা আক্রান্ত রোগীদের থেকে অতিরিক্ত টাকা দাবি করা হচ্ছে এই অক্সিজেন সিলিন্ডার এর জন্য। অনেক প্রতারক আবার স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার নাম করে অনেকের কাছ থেকে অনেক টাকা হাতানোর চেষ্টা করছেন। অনেক করোনাভাইরাস আক্রান্ত পরিবার এখনো পর্যন্ত টাকা দিয়ে অক্সিজেন কিনতে পারছে না। গত সপ্তাহে বনগাঁ থেকে এরকম দুই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ এর একটি দল।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

কালোবাজারিও চলছে দেদার। তাই সাধারণ মানুষের একাধিক অভিযোগ এবং মানুষের হয়রানি কে কমানোর জন্য কলকাতা পুলিশ চালু করেছে এই হেল্পলাইন নম্বর। নম্বরটি হলো ৯৮৭৪৯০৯৬৪০। সাথেই আছে একটি ইমেইল আইডি – jtcpcrime@kolkatapolice.gov.in। কালোবাজারি ঠেকাতে এই নম্বরে ফোন করে এবং ইমেইল আইডিতে মেইল করার আর্জি রেখেছে কলকাতা পুলিশ।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য বৃহস্পতিবার করোনায় ব্যবহৃত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ রেমডিসিভির নিয়ে কালোবাজারি করার জন্য ৩ জনকে আটক করেছে কলকাতা পুলিশ। সরকারি, বেসরকারি এবং অন্যান্য হাসপাতালগুলিতে সমস্ত ওষুধ আপাতত বাগবাজারের সেন্ট্রাল মেডিকেল থেকে সাপ্লাই করা হচ্ছে। অন্যদিকে আবার বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল রোগীদের হাতে প্রেসক্রিপশন দিয়ে দিচ্ছেন। এই প্রেসক্রিপশন নিয়ে তাদের যেতে হচ্ছে বিভিন্ন মার্কেটে এবং সেখানে গিয়ে বেশি দামে ওষুধ কিনতে হচ্ছে। এবারে এই বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করছে কলকাতা পুলিশ।

About Author