- আজ এত বৃষ্টিতেও এত ঝড়-জলেও যখন আপনাদের একজনকেও সরাতে পারেনি, তখন মনে রাখবেন মানুষের এই বৃষ্টি বিজেপিকে ২০২৪ সালে ভারত থেকে ভাসিয়ে নিয়ে চলে যাবে। আমাদের লড়ার ক্ষমতা আছে। ওদের লড়ার ক্ষমতা নেই। আমাদের মেরুদণ্ড সোজা। ওদের মেরুদণ্ডে একদিকে সিবিআই, একদিকে ইডি, অন্যদিকে ইনকাম ট্যাক্স, জিএসটি। ওদের মেরুদণ্ড বাঁকা, ওরা মাথা নীচু করে চলে।
- কেন্দ্রীয় রিপোর্ট বলছে, কৃষকদের আয়ের দিক থেকে প্রথম বাংলা। আমি গর্বিত। সারা ভারতে ৪৫ শতাংশ বেকারত্ব বেড়েছে। বাংলায় ৪০ শতাংশ বেকারত্ব কমে গিয়েছে, দারিদ্র কমে গিয়েছে।
- তৃণমূল কংগ্রেস থাকলে ফ্রি-তে রেশন পাবেন, লক্ষ্মীর ভান্ডার পাবেন। স্কুলে গেলে সাইকেল পাবেন, ব্যাগ পাবেন, খাতা পাবেন। তৃণমূল কংগ্রেস থাকলে কন্যাশ্রী পাবেন। তৃণমূল কংগ্রেস থাকলে স্বাস্থ্যসাথী পাবেন। তৃণমূল কংগ্রেস থাকলে কৃষক বন্ধু পাবেন। তৃণমূল কংগ্রেস থাকলে পেনশন পাবেন, ভাতা পাবেন।
- বাম আমলে চাকরি বিক্রি হয়েছে। ১০-১৫ লক্ষ টাকায় এক একটি চাকরি বিক্রি হয়েছিল। নাম বলে ছোট করতে পারি না। সিপিএমের একটা কাগজ আছে। দলের কাগজ। জিজ্ঞেস করুন তো তাতে যাঁরা সাংবাদিক রয়েছেন, তাঁদের বেশিরভাগের স্ত্রী শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছিলেন কী করে? যোগ্যতার বিচারে? ছেলেরা পার্টি করবে আর বউরা চাকরি করে।
- মুড়িতেও জিএসটি! ইডি, সিবিআই এলে মুড়ি খেতে দেবেন। সঙ্গে একটু তেল দেবেন। বলে দেবেন, এর জিএসটি নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। মিষ্টি, চিড়ে, দইতেও জিএসটি, লস্যিতেও জিএসটি, নকুলদানায় কত জিএসটি? বাতাসায় কত জিএসটি? নিমপাতায় কত জিএসটি? লোকে কী খাবে? খাব কী? মানুষ খাবে কী? আমাদের মুড়ি ফিরিয়ে দাও, নাহলে বিজেপি বিদায় না। পরিষ্কার কথা।
একুশে শহীদ স্মরণের মঞ্চে একঘন্টার বক্তৃতায় ঝড় তুললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, কি বললেন? দেখে নিন একনজরে
সকাল থেকেই আকাশের মুখ ছিল থমথমে। বেলা গড়াতেই ধর্মতলা চত্বর ভিজলো বৃষ্টিতে। কিন্তু বৃষ্টি উপেক্ষা করেই হাজার হাজার মানুষ তাদের প্রিয় জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তৃতা শোনার জন্য ছাতা মাথায় নিয়ে…

আরও পড়ুন