Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

KCC: এই মানুষদের অ্যাকাউন্টে তিন লক্ষ টাকা করে দেবে কেন্দ্রীয় সরকার, যত তাড়াতাড়ি পারেন করুন আবেদন

কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের জন্য একটা দারুণ প্রকল্প নিয়ে হাজির হয়েছে যার আওতায় কৃষকরা এই মুহূর্তে দ্বিগুণ লাভ পেয়ে যাচ্ছেন। সরকার এবারে কৃষকদের জন্য কিষান ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প শুরু করেছে। এর…

Avatar

কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের জন্য একটা দারুণ প্রকল্প নিয়ে হাজির হয়েছে যার আওতায় কৃষকরা এই মুহূর্তে দ্বিগুণ লাভ পেয়ে যাচ্ছেন। সরকার এবারে কৃষকদের জন্য কিষান ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প শুরু করেছে। এর যদি সুবিধা নিতে চান তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে এর জন্য আবেদন করতে হবে। এরপরেই আপনি কিষান ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কম সুদে টাকা ধার করতে পারবেন। এটি কেন্দ্রীয় সরকারের সব থেকে সস্তা ঋণ প্রকল্প। মূলত কৃষকদের জন্যই এই প্রকল্প নিয়ে আসা হয়েছে। আপনাদের কাছাকাছি গ্রামীণ ব্যাংক বা কোন সরকারি ব্যাংকে এই প্রকল্পের সুবিধা আপনি পেতে পারেন। চলুন এই প্রকল্পের ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

এই প্রকল্পের আওতায় কৃষকের পাঁচ বছরে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ গ্রহণ করতে পারেন। কৃষাণ ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পের অধীনে কোন গ্যারান্টি ছাড়াই ১.৬০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যেতে পারে। এছাড়া ঋণ নেওয়ার জন্য কোন অতিরিক্ত গ্যারান্টি আপনাকে দিতে হবে না। গত ২ বছরে ৩ কোটি কৃষককে কিষান ক্রেডিট কার্ড দিয়েছে দেশের সরকার। এর মাধ্যমে সহজেই কৃষি কাজের জন্য ঋণ আপনি পেয়ে যাবেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে পাঁচ বছরে ৯ শতাংশ হারে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যায়। এরপর সরকার ২ শতাংশ হারে ভর্তুকিও দিয়ে থাকে। এছাড়াও কৃষক যদি সময়মতো ঋণ পরিশোধ করেন তাহলে অতিরিক্ত ২ শতাংশ রেয়াত পেয়ে যান। ফলে কৃষকদের ঋণের সুদ দিতে হবে ৪ শতাংশ হারে। কিষান ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প শুধুমাত্র ৫ বছরের জন্যই বৈধ।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

এর সুবিধা পেতে, কৃষকদের প্রথমে এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে এবং তারপরে কিষান ক্রেডিট কার্ড এর ফরম ডাউনলোড করে আপনার জমির সমস্ত নথি এবং ফসলের তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। আপনি যদি এই কার্ড অন্য কোন শাখা থেকে তৈরি করেন তবে আপনাকে এই তথ্য দিতে হবে। একবার যদি আপনি ফর্ম জমা দেন তাহলে আপনি সহজেই কিষান ক্রেডিট কার্ড পেয়ে যাবেন। তবে কিষান ক্রেডিট কার্ডের জন্য কিছু নথি আপনার প্রয়োজন হবে। এর মধ্যে সবথেকে প্রয়োজনীয় হলো আধার কার্ড। এছাড়াও ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি কার্ড পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপনার প্রয়োজন হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স যদি না থাকে, তাহলে আপনি অন্য ডকুমেন্ট ব্যবহার করতে পারেন।

About Author