Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

ইনজেকশন ফোটালে আর ব্যাথা লাগবে না! পথ দেখালেন বাঙালি বিজ্ঞানীরা

ভারত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক, সোমনাথ বিশ্বাস : ছোট থেকেই ইনজেকশনের প্রতি আমাদের সকলেরই ভয় থাকে। কোনো শরীর খারাপে ইনজেকশন ফোটানোকে আমরা সকলেই খুবই ভয় করতাম। কিন্তু এবার আর কোনো ভয়…

Avatar

ভারত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক, সোমনাথ বিশ্বাস : ছোট থেকেই ইনজেকশনের প্রতি আমাদের সকলেরই ভয় থাকে। কোনো শরীর খারাপে ইনজেকশন ফোটানোকে আমরা সকলেই খুবই ভয় করতাম। কিন্তু এবার আর কোনো ভয় নেই। ঠিক যেমন ভাবে মশা কামড়ালে আমরা তার হুল ফোটানোর যন্ত্রণা টের পাইনা, তেমন ভাবেই এবার থেকে ইনজেকশনের সুঁচ ফোটানোর যন্ত্রণাও টের পাওয়া যাবে না। শুনতে অবাক লাগলেও, ঠিক এমনটাই হতে চলেছে, আর এর পিছনে আছে কয়েকজন বাঙালি বিজ্ঞানী। মশার কাছ থেকে প্রেরণা নিয়ে যন্ত্রণাহীন ইনজেকশন আবিষ্কারের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন কয়েকজন বাঙালি বিজ্ঞানী। কানপুর আইআইটির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর অধ্যাপক অনিমাংশু ঘটক ও খড়গপুর আইআইটির মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর অধ্যাপক সুমন চক্রবর্তী এই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখতে চলেছেন।

অধ্যাপক সুমন জানিয়েছেন, তিনি মশার হুল থেকে প্রেরণা নিয়ে শুরু করেছিলেন গবেষণা। তিনি জাপানের কানাগাওয়ার তোকাই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাজুওশি সুচিয়ার সঙ্গে মিলে শুরু করেছিলেন এই গবেষণার কাজ। বর্তমানে তিনি খড়গপুর আইআইটিতে এই সুচ তৈরির গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। অধ্যাপক অনিমাংশু জানিয়েছেন, ‘মশা যে পদ্ধতিতে হুল ফোটায় আমি সেই পদ্ধতিটাই কাজে লাগাতে চাই।’ মশা সরাসরি শরীরে হুল ফোটায় না। তারা তাদের হুল কাঁপাতে কাঁপাতে আমাদের শরীরে প্রবেশ করায়। এই পদ্ধতিটাকে নিয়েই গবেষণা অধ্যাপক অনিমাংশু ঘটকের। তিনি আরও জানিয়েছেন, মশার হুল ফোটানোর এই পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়েই, বাজারে পাওয়া ইনজেকশনের সঙ্গে এমন কিছু সিস্টেম যোগ করতে চাইছেন যেটা সরাসরি নয়, কাঁপতে কাঁপতে আমাদের শরীরে ঢুকবে। সেই সিস্টেমটা আবিষ্কারের জন্যেই এখন মনোযোগ দিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন এই দুই বিজ্ঞানী।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now
About Author