সম্প্রতি শোনা গিয়েছিল যে, একটি গবেষণায় উঠে এসেছে নভেম্বরের মাঝামাঝি দেশের করোনা সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছাবে। যার ফলে রীতিমতো চাঞ্চল্যকর অবস্থার সৃষ্টি হয় দেশজুড়ে। একটি নামকরা সংবাদ সংস্থার পক্ষ থেকে এই তথ্যটি তুলে ধরা হয়েছিল। এতে বলা হয়েছিল আইসিএমআর এর তরফ থেকে এটি জানানো হয়েছে।উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল সেই রিপোর্টে জানা গিয়েছিল লকডাউন এর ফলে করোনা সংক্রমণের প্রকোপ ৩৪ থেকে ৭৬ দিন পর্যন্ত পিছিয়ে গিয়েছে। শুধু তাই নয় সংক্রমণ এর মাত্রা কমে গিয়েছে ৬৯ থেকে ৯৭ শতাংশ। এর ফলে বেশ খানিকটা সময় পাওয়া গিয়েছে চিকিৎসার পরিকাঠামো উন্নত করার জন্য।
এছাড়াও লকডাউন এর জেরে স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ উন্নতি করা গিয়েছে। ফলে যদিও নভেম্বর পর্যন্ত চাহিদা মেটানো যাবে কিন্তু তারপর থেকেই আইসোলেশন বেড, আইসিইউ বেড এবং ভেন্টিলেটরে সমস্যা দেখা দেবে। কিন্তু চাহিদা ও সরবরাহের পার্থক্য তৈরি হওয়ার জন্য অনেকটাই পরিস্থিতির মোকাবিলা করা গিয়েছে।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowতবে সম্প্রতি ICMR এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে এই তথ্য সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর। এর সাথে তাদের গবেষণার কোন সম্পর্ক নেই। রিপোর্টটি যারা তৈরি করেছেন তাদের মধ্যে একজন অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন যদি গবেষণাটি করাও হয়ে থাকে তবে তা তুলে নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে আরেক গবেষক শংকর পিঞ্জরা কোনোরকম মন্তব্য করতে রাজি হননি।