নিউজপলিটিক্সরাজ্য

ব্রিগেড করলেন মানেই মানুষের সমর্থন পেয়ে গেলেন সে রকম কিন্তু না, কটাক্ষ ফিরহাদ হাকিম এর

ব্রিগেড সমাবেশের পর বিরোধী জোটকে পাল্টা কটাক্ষ করলেন তৃণমূল নেতা ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)।

×
Advertisement

আব্বাস সিদ্দিকী সময় সবাই উঠে দাঁড়িয়েছিল কিন্তু অধীর চৌধুরীর সময় কিন্তু কেউ উঠে দাঁড়ালো না। ব্রিগেড সমাবেশের পর বিরোধী জোটকে পাল্টা কটাক্ষ করলেন তৃণমূল নেতা ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। তিনি বলেছেন, “আপনি একটা বিগেট সমাবেস শুধুমাত্র করেছেন তার মানে কিন্তু এই নয় যে আপনি মানুষের সমর্থন পেয়ে গেলেন।”

Advertisements
Advertisement

ব্রিগেড এর ভাষণ দিয়েছিলেন অধীর চৌধুরী। সেই সময় মঞ্চে উঠলেন আব্বাস সিদ্দিকী (Abbas Siddiqui)। তাকে দেখেই সকলে ভাইজান আব্বাস বলে গর্জন শুরু করলেন আই এস এফ এর সমর্থক রা। কিন্তু সিপিএম নেতারা ও তার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন বটে। কিন্তু, ততক্ষণে শুধুমাত্র ভাষণ থামানো নয়, সরাসরি ভাষণ স্থল ছেড়ে বেরিয়ে চলে এলেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। কোনমতে তাকে বুঝিয়ে-সুঝিয়ে আবার ভাষণ দেওয়াতে নিয়ে গেলেন, বামফ্রন্ট নেতা বিমান বসু (Biman Bose) এবং মোহাম্মদ সেলিম (Md. selim)। তার মধ্যেই, আবারো প্রকাশ্যে চলে এল বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলারপন্থী জোটের জোট। এই সমস্যা কিন্তু শাসক শিবিরের নজর এড়ায়নি এবং সেটা স্পষ্ট হয়ে গেল ববি হাকিমের মন্তব্যে।

Advertisements

ফিরহাদ হাকিম আরো বলেন, ” বামফ্রন্টের হাতে হাজারে হাজারে কংগ্রেস কর্মী মারা গিয়েছেন। এখন তারা দুজনে হাত মিলিয়েছেন। বামেদের কয়েকজন ভালো মানুষ রয়েছেন যারা ব্রিগেড করেন। কিন্তু ব্রিগেড করা মানে এই নয় যে আপনারা মানুষের সমর্থন পেয়ে গিয়েছেন। ১৯৯৩ সালে আমরা যা ব্রিগেড করেছিলাম, তারপরে কিন্তু আমাদের সরকারে আসার কথা ছিল। কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস দল গঠন করার পরে মানুষের ভরসা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে তার আগে সম্ভব হয়নি।” এছাড়াও তিনি বলেছেন, “বাংলার মানুষ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে বিশ্বাস করেন। এই কারণে তিনি আবারও বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন।” বিজেপির প্রশ্নে ফিরহাদ হাকিম বললেন, “মোদিকে সরানোর ক্ষমতা যদি সারা ভারতে একজনের থাকে তিনি হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।”

Advertisements
Advertisement

Related Articles

Back to top button