Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

শ্রম কার্ডধারীদের জন্য সুখবর, প্রতি মাসে 3,000 সুবিধা পেতে এইভাবে আবেদন করুন – E Shram Card New Rule

ভারতের শ্রমিকদের জীবনযাত্রা সহজ করার জন্য সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের মধ্যে একটি হলো ই-শ্রম (A-Shram) কার্ডের মাধ্যমে পেনশন সুবিধা। সম্প্রতি ঘোষণা করা হয়েছে, ই-শ্রম কার্ডধারীরা ৬০ বছর পূর্ণ করার পর প্রতি…

Avatar

ভারতের শ্রমিকদের জীবনযাত্রা সহজ করার জন্য সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের মধ্যে একটি হলো ই-শ্রম (A-Shram) কার্ডের মাধ্যমে পেনশন সুবিধা। সম্প্রতি ঘোষণা করা হয়েছে, ই-শ্রম কার্ডধারীরা ৬০ বছর পূর্ণ করার পর প্রতি মাসে ৩,০০০ পেনশন পাবেন। এই সিদ্ধান্ত দেশের শ্রমিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বড় ধরনের আর্থিক সুরক্ষা এবং নিশ্চয়তা প্রদান করবে।

ই-শ্রম কার্ড কী?

ই-শ্রম কার্ড মূলত একটি ডিজিটাল শ্রমিক রেজিস্ট্রেশন প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে শ্রমিকরা সরকারী বিভিন্ন সুবিধা ও লাইফ ইন্সুরেন্স সুবিধা পান। আগে ই-শ্রম কার্ডধারীরা মাসে ১,০০০ পেনশন পেতেন। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সের শ্রমিকরা মাসে ৩,০০০ পেনশন পাবেন।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

ই-শ্রম কার্ড শুধুমাত্র পেনশন নয়, বরং অনেক ধরনের সুবিধার দরজা খুলে দেয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কার্ডধারীর মৃত্যু ঘটে, তবে নোমিনির মাধ্যমে ২,০০,০০০ টাকা প্রদত্ত হয়। এছাড়া ভবিষ্যতে আরও সুবিধা সংযোজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।

কারা পেনশন পাবেন?

১. ৬০ বছরের বেশি বয়সী শ্রমিকরা – যাদের ই-শ্রম কার্ড রয়েছে।
২. যাদের PAN কার্ড নেই, তাদের জন্যও সুবিধা গ্রহণের প্রক্রিয়া সহজ করা হয়েছে।
৩. যাদের কার্ডে নোমিনি উল্লেখ আছে, তারা মৃত্যুর পরও নির্দিষ্ট আর্থিক সহায়তা পাবেন।

আবেদন প্রক্রিয়া

পেনশন পেতে হলে শ্রমিকদের অনলাইন আবেদন করতে হবে। আবেদন করার ধাপগুলো হলো:

  1. নিকটস্থ CSC সেন্টার-এ যেয়ে আবেদন করা।

  2. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দেওয়া।

  3. আবেদন প্রক্রিয়া শেষে কার্ডটি বাড়িতে পাঠানো হবে।

  4. ৬০ বছর পূর্ণ হওয়ার পর থেকে পেনশন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংক অ্যাকাউন্টেcredited হবে।

ই-শ্রম কার্ডের অন্যান্য সুবিধা

  • লাইফ ইন্সুরেন্স সুবিধা।

  • নোমিনি সুবিধা: মৃত্যু হলে ২,০০,০০০ টাকা নোমিনিকে প্রদান।

  • ভবিষ্যতে আরও সুবিধা সংযোজন: যেমন স্বাস্থ্য সুরক্ষা, সামাজিক নিরাপত্তা ইত্যাদি।

সুবিধার সামাজিক ও আর্থিক প্রভাব

৬০ বছরের পরে মাসে ৩,০০০ পেনশন বৃদ্ধির ফলে শ্রমিকরা তাদের জীবনের শেষ পর্যায়ে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হতে পারবেন। এই পেনশন দৈনন্দিন খরচ, ওষুধ ও স্বাস্থ্যসেবা, পরিবারের সহায়তা ইত্যাদিতে ব্যবহার করা যাবে। এটি বিশেষত গরিব এবং মধ্যবিত্ত শ্রমিকদের জন্য একটি বড় আর্থিক নিরাপত্তা সরবরাহ করবে।

ই-শ্রম কার্ডধারীরা কীভাবে সুবিধা পাবেন?

  • নিকটস্থ CSC সেন্টারে গিয়ে আবেদন জমা দিতে হবে।

  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেমন পরিচয়পত্র, জন্মতারিখ প্রমাণ ইত্যাদি প্রস্তুত রাখতে হবে।

  • আবেদন জমা দেওয়ার পর কার্ড বাড়িতে পৌঁছে যাবে।

  • ৬০ বছর পূর্ণ হলে পেনশন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে credited হবে।

About Author