Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

Traffic Challan: ট্রাফিক চালান মুকুব করার জন্য সময় বাকি আর দুদিন, জানুন কিভাবে করবেন আবেদন

দিল্লি পুলিশ মুলতুবি থাকা ট্রাফিক চালান নিষ্পত্তির জন্য বিশেষ সান্ধ্য আদালত চালু করেছে, যা ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চালু থাকবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সাধারণ ট্রাফিক নিয়ম লঙ্ঘনের মামলা সহজেই…

Avatar

দিল্লি পুলিশ মুলতুবি থাকা ট্রাফিক চালান নিষ্পত্তির জন্য বিশেষ সান্ধ্য আদালত চালু করেছে, যা ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চালু থাকবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সাধারণ ট্রাফিক নিয়ম লঙ্ঘনের মামলা সহজেই নিষ্পত্তি করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

বিশেষ আদালতগুলি দিল্লির বিভিন্ন আদালত চত্বরে পরিচালিত হচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে দ্বারকা, কর্কড়ডুমা, পাতিয়ালা হাউস, রোহিনী, রাউজ এভিনিউ, সাকেত এবং তিস হাজারী কোর্ট। এগুলি শুধুমাত্র কার্যদিবসে, বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলবে। যারা তাদের ট্রাফিক মামলাগুলি দ্রুত নিষ্পত্তি করতে চান, তাদের এই সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

এই আদালতগুলি মূলত সাধারণ ট্রাফিক লঙ্ঘনের বিষয়গুলি দেখবে। এর মধ্যে রয়েছে সিট বেল্ট না পরা, হেলমেট ব্যবহার না করা, লাল আলো অমান্য করা, ভুল স্থানে পার্কিং করা এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণ শংসাপত্র (PUC) না থাকা সংক্রান্ত মামলাগুলি। তবে কোনও দুর্ঘটনা বা অপরাধমূলক কার্যকলাপের সাথে সম্পর্কিত মামলা এখানে শোনা হবে না।

ট্রাফিক চালানের অবস্থা জানতে এবং আদালতে উপস্থিত হওয়ার আগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করার জন্য দিল্লি ট্রাফিক পুলিশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ওয়েবসাইটে যান, গাড়ির নম্বর এবং ক্যাপচা কোড লিখে ‘সার্চ’ অপশনে ক্লিক করুন। এতে মুলতুবি থাকা চালানের তথ্য পাওয়া যাবে, যা আদালতে জমা দেওয়ার জন্য প্রিন্ট করে নিয়ে যেতে হবে।

দিল্লি পুলিশের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে, শুধুমাত্র তাদের দ্বারা জারি করা চালানগুলিই এই আদালতগুলিতে নিষ্পত্তি করা হবে। অন্য রাজ্যের, যেমন নয়ডা, গাজিয়াবাদ বা গুরুগ্রামের পুলিশ কর্তৃক জারি করা চালান এই বিশেষ আদালতের আওতায় পড়বে না।

২০২১ সালের পর প্রথমবারের মতো চালু হওয়া এই বিশেষ সান্ধ্য আদালতগুলি মানুষের জন্য একটি বড় সুযোগ এনে দিয়েছে। দিল্লিতে বসবাসকারী এবং ভ্রমণকারী গাড়িচালকদের এই সুযোগ কাজে লাগানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ৩১ ডিসেম্বরের পর এই বিশেষ সুবিধা আর পাওয়া যাবে না।

যারা জরিমানা মেটাতে কিংবা আইনি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে দীর্ঘসূত্রিতার শিকার হন, তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। তাই সময় নষ্ট না করে নির্ধারিত আদালতে গিয়ে ট্রাফিক মামলাগুলি নিষ্পত্তি করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

About Author