Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

‘কোন বাপের ব্যাটা আছিস আয়, বাংলায় NRC হতে দেব না’, হুংকার সিপিএম প্রার্থী মীনাক্ষীর

একুশে বিধানসভা নির্বাচনে ইতিমধ্যেই তৃতীয় দফায় নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এবার বাকি ৫ দফা নির্বাচনের জন্য রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক দল ভোটপ্রচার করতে মাঠে নেমে পড়েছে। তৃণমূল ও বিজেপি জোরকদমে ভোট প্রচার…

Avatar

একুশে বিধানসভা নির্বাচনে ইতিমধ্যেই তৃতীয় দফায় নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এবার বাকি ৫ দফা নির্বাচনের জন্য রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক দল ভোটপ্রচার করতে মাঠে নেমে পড়েছে। তৃণমূল ও বিজেপি জোরকদমে ভোট প্রচার করছে। অবশ্য ঘাসফুল শিবির ও গেরুয়া শিবির ছাড়াও সংযুক্ত মোর্চার বামেরা তাদের নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলেছে। বামেদের দলের তরুণ তুর্কিরা জেলায় জেলায় গিয়ে প্রচার শুরু করে দিয়েছে। সম্প্রতি পূর্ব বর্ধমান জেলার নির্বাচনী জনসভাতে গিয়ে সিপিএম নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় একযোগে তৃণমূল ও বিজেপিকে কটাক্ষ করেছেন।

পূর্ব বর্ধমানে নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলতে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় একদিনে মোট তিন জায়গায় জনসভায় উপস্থিত থাকেন। প্রথম সভা হয় জামালপুরের মশাগ্রামে। এরপর তিনি সভা করেন আউশগ্রামের গুসকরায়। রাতে বর্ধমানের নীলপুরে জনসভা করেন তিনি। সকালে মশাগ্রামের জনসভা থেকে বিজেপিকে কটাক্ষ করে তরুণ তুর্কি জানিয়েছে, “সরকারি অফিস বন্ধ হয়ে গেলে যতই আমি আদিবাসী বাড়িতে কলাপাতায় ভাত খান, চাকরি হবে না।” আর বাংলায় এনআরসি হতে দেবো না। তিনি সরাসরি বলেছেন যে সংযুক্ত মোর্চার উবাচ, “কে কোন বাপের ব্যাটা আছিস আই। পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি, সিএএ হতে দেব না। বাংলা থেকে কোন মানুষ বের হবে না।”

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

এছাড়াও তিনি এদিন কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেছেন, “ভোটের ঠিক আগেই কেন্দ্রীয় এজেন্সি ইডি, সিবিআই সক্রিয় হয়ে গেল। আগে পাঁচ বছর কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছিল? এখন সবাইকে ভয় দেখিয়ে ওদের দলের হয়ে কাজ করতে বাধ্য করছে।” বিজেপির পাশাপাশি তৃণমূলকে কটাক্ষ করেছেন লাল তরুণ তুর্কি মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেছেন, “কালনার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু নিজে টিভিতে বলেছে যে উনি ওনার বউ এবং বৌদিকে ঘুষ দিয়ে চাকরি করিয়েছেন। তিনি নিজেই যখন বলেছেন তখন তাদের চাকরি কেন বরখাস্ত হচ্ছে না? নবান্ন থেকে নোটিফিকেশন এসেছে যে কালনার চাকরির ভেরিফিকেশন হক। সবার আগে বিশ্বজিৎ কুণ্ডুর বউ এবং বৌদির চাকরি কেরে নেওয়া হোক।”

About Author