গোটা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা সংক্রমণ। করোনার জেরে বিভিন্ন দেশের গবেষকরা তড়িঘড়ি করোনার প্রতিষেধক তৈরির জন্য গবেষণাও শুরু করেছেন। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ড: সৌম্য স্বামীনাথন পরিস্কার জানিয়েছেন, পরবর্তী বছর শেষ হওয়ার আগেই করোনার প্রতিষেধক তৈরি হয়ে যাবে। ২০০ কোটি করোনার প্রতিষেধক তৈরি হবে বলে জানান তিনি। এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জেরবার অবস্থা করোনা সংক্রমণের ফলে।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, করোনার মতো জীবাণুকে ধ্বংস করতে মানব শরীরের উপযুক্ত প্রতিষেধক তৈরি করতে এখনো ১২ থেকে ১৮ মাস অর্থাৎ এক বছর বা তারও বেশি সময় লাগতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ড: সৌম্য স্বামীনাথন জেনেভা থেকে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, “এই মূহুর্তে করোনা ভাইরাসের কোনো চূড়ান্ত ধাপের সাফল্যের প্রতিষেধক নেই। তবে আমরা আশাবাদী এই বছরের শেষে হয়তো করোনার প্রতিষেধক তৈরিতে কোনো দেশ সাফল্য অর্জন করবে”।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowমে মাসে গ্লোবাল ফার্মাসিউটিক্যালসের ফিজার বলেছিলেন, চলতি বছরের অক্টোবরেই করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক আবিস্কার হবে। বিশ্ব জুড়ে ১০০টি করোনার প্রতিষেধকের উপর পরীক্ষা নিরিক্ষা চলছে। তবে চূড়ান্ত পর্যায় সাফল্য আনবে এমন প্রতিষেধকের খোঁজ এখনো অন্ধকারেরই রয়েছে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনার ফলে যে করোনার প্রতিষেধক আবিস্কার হয়েছে তা পরীক্ষায় কতটা সাড়া দেবে তা অনিশ্চিত।