Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

আগামী জুলাই মাসেই আসতে পারে করোনার প্রতিষেধক

করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে রীতিমতো গবেষণা চলছে অধিকাংশ দেশেই। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে রয়েছে করোনা ভ্যাকসিন তৈরির নিরিখে। আর আগামী জুলাই মাসেই ভ্যাকসিনের তৃতীয় ও চূড়ান্ত ধাপে পরীক্ষা চলবে করোনা আক্রান্ত…

Avatar

করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে রীতিমতো গবেষণা চলছে অধিকাংশ দেশেই। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে রয়েছে করোনা ভ্যাকসিন তৈরির নিরিখে। আর আগামী জুলাই মাসেই ভ্যাকসিনের তৃতীয় ও চূড়ান্ত ধাপে পরীক্ষা চলবে করোনা আক্রান্ত রোগীর দেহে। আর এরপরই জানা যাবে, আদৌ এই ভ্যাকসিন মানুষের দেহে সফলভাবে কাজ করবে কিনা। ইতিমধ্যেই প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে করোনার ভ্যাকসিনটি পরীক্ষায় সাফল্য লাভ করেছে। আর এরপরই তৃতীয় ও চূড়ান্ত ধাপের পরীক্ষা করার ছাড়পত্র মিলেছে সরকারের তরফ থেকে।

জানা গিয়েছে, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পর জীবানুটির গায়ে ‘স্পাইক’ প্রোটিনের যে জেনেটিক কোড তা ব্যবহৃত হয়েছে ভ্যাকসিনটির শটে। শরীরের কোষগুলি সেই কোডের সাহায্যে দেহে কিছু ‘স্পাইক’ প্রোটিন উৎপাদন করে। এতে পরবর্তীতে শরীরে স্পাইক প্রোটিন দেহে ইমিউনিটি পাওয়ার বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। আর এই ভ্যাকসিনটি প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষাতে সফল হওয়ায় আগামী জুলাই মাসে এর তৃতীয় ও চূড়ান্ত ধাপের পরীক্ষা হবে। তারপরই জানা যাবে, ভ্যাকসিনটি মানব শরীরের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করতে পারবে কিনা।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

ভ্যাকসিনটি তৈরির কাজে যুক্ত রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বায়োটেক সংস্থা Moderna Inc.। ওই সংস্থা জানিয়েছে, ন্যাশনাল ইন্সটিউট অফ হেলথ এর সহযোগীতায় যে ভ্যাকসিনটি তৈরি করা হচ্ছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ৩০,০০০ মানুষের উপর পরীক্ষা করা হবে। এই ভ্যাকসিনটি তৈরি করা হয়েছে করোনা ভাইরাসের উপর আস্তরণ পড়ে থাকা ‘স্পাইক’ প্রোটিনের জেনেটিক কোডকে ব্যবহার করে।

About Author