Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

৪ শতাংশ DA বৃদ্ধির অনুমোদন দিল মন্ত্রীসভা, এইদিন থেকে বর্ধিত মহার্ঘ ভাতা পাবেন কর্মীরা

ধারাবাহিক মূল্য স্ফিতির কারণে দিনের পর দিন জোরালো হচ্ছে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির আন্দোলন। বিগত কয়েক মাস ধরে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীরা মহার্ঘভাতা বৃদ্ধির জন্য নানাবিধ কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করছে। নিবন্ধের শুরুতে আমরা…

Avatar

ধারাবাহিক মূল্য স্ফিতির কারণে দিনের পর দিন জোরালো হচ্ছে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির আন্দোলন। বিগত কয়েক মাস ধরে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীরা মহার্ঘভাতা বৃদ্ধির জন্য নানাবিধ কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করছে। নিবন্ধের শুরুতে আমরা আপনাদের বলে রাখি, ২০১৩ সালে গঠিত ৭ম পে-কমিশনের অধীনে বেতন পেয়ে থাকেন কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীরা। যেখানে ৪২ শতাংশ হারে DA প্রদান করা হয় কর্মচারীদের। তবে এবার অল ইন্ডিয়া ডিফেন্স এমপ্লয়িজ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সি শ্রীকুমারের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীদের বর্ধিত মহার্ঘ ভাতা নিয়ে যে আন্দোলন চলছিল, তার ফলাফল খুব শীঘ্রই পেতে চলেছেন সরকারি কর্মচারীরা।

এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর জানিয়েছেন, ১লা জুলাই ২০২৩ হিসেবে বর্ধিত মহার্ঘ ভাতা পাবেন কেন্দ্রীয় সরকারের সকল কর্মচারীরা। অর্থাৎ সকল সরকারি কর্মীরা ৪২ শতাংশ মহার্ঘ ভাতার পরিবর্তে ৪৬ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা পাবেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে ৪৮.৬৭ লক্ষ্য অ্যাক্টিভ সরকারি কর্মচারী এবং ৬৭.৯৫ লাখ পেনশনভোগী উপকৃত হবেন।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

আমরা আপনাদের বলে রাখি, গত বছর দীপাবলি ছিল ২৪শে অক্টোবর, এবার তা ১২ই নভেম্বরে স্থির হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, দীপাবলীর প্রাকমুহুর্তে সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিতে পারে পে-কমিশন। উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের গত ১২ মাসে AICPI-IW-এর গড় হল ৩৮২.৩২৷ সূত্র অনুযায়ী, মোট মহার্ঘ ভাতা হবে ৪৬.২৪ শতাংশ। বর্তমান মহার্ঘ ভাতার হার ৪২%। এমন পরিস্থিতিতে, ১লা জুলাই ২০২৩ থেকে DA-তে ৪৬.২৪%-৪২% = ৪.২৪% বৃদ্ধি পাবে।

সেক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীরা সর্বমোট ৪৬ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা পাবেন। উল্লেখ্য, বর্তমানে মোদি সরকারের কর্মীরা ৪২ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা পেয়ে থাকেন। আমরা আপনাদের বলি, ইতিমধ্যে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির জন্য সমস্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে ৭ম বেতন কমিশন। শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের জন্য নির্দেশিকাটি অপেক্ষায় রয়েছে।

About Author