দেশনিউজ

সোনা কিনছেন? কেনার আগে জেনে নিন এই নিয়ম

Advertisement
Advertisement

গত বুধবার থেকে হলমার্কের সোনার গহনা বিক্রি করা সব জুয়েলারদের জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে পড়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে স্বর্ণালংকারের হলমার্কিংয়ের প্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সমস্ত জুয়েলারদের এক বছরের জন্য সময় দেওয়া হয়েছে যার মধ্যে ভারতীয় স্ট্যান্ডার্ডস ব্যুরোতে (বিআইএস) নিজেদের রেজিস্টার করাতে পারেন এবং এই সময়ের মধ্যেই তাদের পুরাতন স্টক খালি করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। ২০২১ সালের ১৫ জানুয়ারির পর থেকে কোনো জুয়েলারকে হলমার্কিং ছাড়া কোনও অলঙ্কার বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হবে না বলে সরকারি নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে।

Advertisement
Advertisement

সোনার হলমার্কিং কি:

Advertisement

হলমার্কিং মূল্যবান ধাতুর আনুপাতিক সামগ্রীর যথাযথ সংকল্প এবং অফিসিয়াল রেকর্ডিং। সোনার হলমার্কিং সোনার বিশুদ্ধতার শংসাপত্র। ভারতে বর্তমানে স্বর্ণ ও রৌপ্যকে হলমার্কিংয়ের আওতায় আনা হয়েছে।

Advertisement
Advertisement

আরও পড়ুন : আমদানি করা পেঁয়াজ ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করার ভাবনা কেন্দ্রের

সোনার হলমার্কিং সম্পর্কে যে বিষয়গুলি জানা জরুরি:

১. তিনটি ক্যাটাগরিতে সোনার হলমার্কিং করা হবে, ১৪ ক্যারেট, ১৮ ক্যারেট এবং ২২ ক্যারেটে গহনাগুলির হলমার্কিং হবে।

২. কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামবিলাস পাসওয়ান বলেছেন, ‘স্বর্ণালঙ্কারের হলমার্কিং বাধ্যতামূলক করার প্রধান উদ্দেশ্য হল সোনার অলংকার কেনার সময় গ্রাহকরা যাতে কোনো প্রতারণার শিকার না হন এবং অলংকার গুলি যাতে বিশুদ্ধ তারা পান।’

৩. গহনা হলমার্ক করতে চার্জ দিতে হয় ব্যবসায়ীকে। বিআইএস ওয়েবসাইট অনুসারে, অলংকার প্রতি ৩৫ টাকা চার্জ দিতে হয় ব্যবসায়ীকে। একটি চালানের জন্য সর্বনিম্ন চার্জ হবে ২০০ টাকা যেখানে কর আলাদা।

৪. বাধ্যতামূলক হলমার্কিং নিশ্চিত করবে যে সোনার অলঙ্কার কেনার সময় গ্রাহকরা প্রতারিত হবেন না এবং অলংকারে চিহ্নিত হিসাবে একই ক্যারেটের অলংকারই পাবেন।

৫. সোনার গহনাতে হলমার্কের এখন চারটি চিহ্ন রয়েছে: বিআইএস মার্ক, ক্যারেটে বিশুদ্ধতা, অ্যাস সেন্টারের নাম এবং জহরতদের পরিচয় চিহ্ন।

Advertisement

Related Articles

Back to top button