বলিউডবিনোদন

BREAKING : হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ঐশ্বর্য ও আরাধ্যা, তৃতীয়বার করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ

Advertisement
Advertisement

বলিউডের বিগ বি অর্থাৎ অমিতাভ বচ্চন এবং তার ছেলে অভিষেক বচ্চন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হবার খবর তারা নিজের টুইটার যে পোস্ট করেন নেটিজেনদের জানায়। ১১ই জুলাই নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। এই খবর শুনেন তাদের অনুরাগীরা সহ বহু মানুষ তাদের দুরারোগ্য হওয়ার জন্য প্রার্থনা করতে থাকেন। তারপরেই শোনা যায় তাদের বাড়ির আরো দুজন এমনই উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। বিগ-বির পুত্রবধূ ঐশ্বর্য রায় বচ্চন এবং তার নাতনি আরাধ্যা কোভিড-১৯ এর উপসর্গ দেখা যাচ্ছিল, তারা তখনই একই হাসপাতালে ভর্তি হন।

Advertisement
Advertisement

সম্প্রতি অভিষেক বচ্চন তাদের অবস্থার কথা জানাতে টুইটারে টুইট করেন, “ঐশ্বর্য এবং আরাধ্যার করোনা পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে এবং তাদের হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তারা এখন ঘরে থাকবেন”। এছাড়াও তার ও তার বাবার অবস্থার কথাও কিছুদিন আগে টুইট করে জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “আমি এবং আমার বাবা চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে হাসপাতালে রয়েছি। আপনাদের অবিরাম প্রার্থনা এবং শুভ কামনার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। চিরদিনের জন্য উদ্বিগ্ন”।

Advertisement

এছাড়াও অমিতাভ বচ্চন তার মানসিক অবস্থা শেয়ার করেছেন নেটিজেনদের সঙ্গে। তিনি টুইটারে টুইট করে তার মনের ভাব প্রকাশ করেছেন বেশি বড় মন্তব্যের দ্বারা। লিখেছেন, “রাতের অন্ধকারে এবং শীতল ঘরের কাঁপুনিতে, আমি গান করি, ঘুমানোর চেষ্টা করি, চোখ বন্ধ করে রাখি, আশেপাশে বা আশেপাশে কেউ নেই। এটি করতে সক্ষম হওয়ার স্বাধীনতা আমি প্রসারিত করবো সর্বশক্তিমানের ইচ্ছায় মুক্তি পাওয়া যায় কিনা তা আমি জানি।একম যত্ন নেওয়া রোগীর জীবনে চিকিৎসক পেশাদার চিকিৎসার ঘটনার পরে পুনরুদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার এবং সবচেয়ে মূল্যবান সময় হয়ে দাঁড়িয়েছে”।

Advertisement
Advertisement

“বিষয়গুলির একটি নোট রয়েছে যা তুচ্ছ মনে হলেও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানসিক পরিস্থিতি এবং এই রোগের প্রভাবগুলি, চিকিৎসক ভাবে যা কার্যকর হিসাবে পরিচিত, তবু খুব কমই জানা যায় যে লুকানো, অদেখা এবং দৃশ্যমান নয়, সেই গুলো মনের বিষয়গুলি প্রায়শই হয় না। মানসিক অবস্থা একেবারে বাস্তব থেকে উদ্ভূত হয় যে কোভিড -১৯ রোগী, হাসপাতালে ভর্তি বিচ্ছিন্নতার পরেও কখনও কখনও অন্য কোনও মানুষকে দেখতে পায় না, সপ্তাহের জন্য”।

Advertisement

Related Articles

Back to top button