নিউজরাজ্য

টার্গেট বিধানসভা! ৫ টি জোন ভাগ করে দায়িত্ব দেওয়া হল ৫ জন কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতার ওপর 

×
Advertisement

সামনের পরীক্ষা কঠিন। তবে জয়ী হতেই হবে বিজপি। অনেকটা তৃণমূল কংগ্রেসের ২০০১ সালের স্লোগানের মতো। হয় এবার, নয় নেভার। সেইদিকে লক্ষ্য রেখেই পুজোর পর থেকে এগিয়ে যেতে দেখা গেছে গেরুয়া শিবিরকে। আর সেই বিষয়কে ঘিরেই এইদিন হেস্টিংস এ তাদের বৈঠকে নেওয়া হয়েছে নানা সিদ্ধান্ত।

Advertisements
Advertisement

পদ্মফুল শিবিরের তরফে পাঁচটি জোনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে পাঁচটি কেন্দ্রীয় নেতার হাতে। মেদিনীপুর জোনের মধ্যে রয়েছে পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলী এবং হাওড়া। এই জোনের দায়িত্ব নিয়েছেন ত্রিপুরার বিজেপির অন্যতম প্রধান নেতা সুনীল দেওধর। রাঢ় বঙ্গ জোনে রয়েছে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম এবং পুরুলিয়া। এই জোনের দায়িত্ব নিয়েছেন উত্তর প্রদেশের নেতা বিনোদ সোনকর। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ জোনের দায়িত্ব গিয়ে পড়েছে উত্তর প্রদেশের নেতা হরিশ দ্বিবেদীর ওপর। কলকাতা জোনে রয়েছে কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা। সেই জোনের দায়িত্ব দল দিয়েছে হরিয়ানার নেতা দুষ্মন্ত গৌতমকে। অন্যদিকে পঞ্চম তথা শেষ জোন অর্থাৎ নবদ্বীপ জোনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিনোদ তাউড়েকে।

Advertisements

এদের প্রধান কাজ হবে সংগঠনের অবস্থা পর্যালোচনা করা। এনারা অর্থাৎ বিস্তারকরা পৌঁছে যাবেন জেলার বুথে বুথে। জেলার বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্বের সাথে বৈঠক করবেন এই সমস্ত নেতারা। বৈঠক হবে ১৮,১৯ এবং ২০ নভেম্বর। একেবারে মুখোমুখি হবে এই বৈঠক।

Advertisements
Advertisement

এইদিন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মুকুল রায়কে এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানান,” আগেও ছিল এই জোন ভাগ। ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচন এবং ২০১৬ এর বিধানসভা নির্বাচনেও জোন ভাগ করেই করা হয়েছিল কাজ।”

অন্যদিকে এই দিনের বৈঠক নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন,৯ নভেম্বরের বৈঠকে যে পদক্ষেপগুলি নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, তা প্রয়োগ করতেই এই বৈঠক। তিনি জানিয়েছেন ডিসেম্বর পর্যন্ত দলীয় কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।

Related Articles

Back to top button