শ্রেয়া চ্যাটার্জি : পশ্চিমবঙ্গ থেকে ঘূর্ণিঝড় চলে গিয়েছে বাংলাদেশে। পশ্চিমবঙ্গ যেমন ঝড়ের তাণ্ডবে সব লন্ডভন্ড হয়ে গেছে, বাংলাদেশও কিন্তু এর হাত থেকে রেহাই পায়নি। সেখানে গিয়েও যথেষ্ট আঘাত করেছে। ক্ষতি করেছে সাধারন মানুষের দুজন নিহত ও বহু সংখ্যক আহত ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার ফলে অনেকের জীবন বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। এখানে দক্ষিণ-পূর্ব শিবিরগুলোতে প্রতিবেশী মায়ানমার থেকে কয়েক লক্ষ হাজার শরণার্থী বাস করছেন।
বিক্ষিপ্তভাবে ক্ষতির খবরা খবর পাওয়া গেছে। শনিবার রাতে একটি বাড়ির উপর গাছ পড়লে একজন ৬০ বছর বয়সী ভদ্রলোক নিহত হন। তাঁকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বললেও তিনি রাজি ছিলেন না। তিনি পেশায় একজন জেলে ছিলেন।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowআরও পড়ুন : মসজিদের জমি স্বীকার কোন পথে? ২৬ নভেম্বর বৈঠক সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের
শনিবার রাতে বাংলাদেশের ১৩ টি উপকূলীয় জেলা থেকে প্রায় ২লক্ষ মানুষ প্রায় ৫৫৮ টি আশ্রয় কেন্দ্রে আবদ্ধ হন। বাইরে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটারের মধ্যে থেকেছে। তবে পরবর্তী কালে এই বাতাসের গতিবেগ ৮০ কিলোমিটার নেমে এসেছে।
কক্সবাজার জেলার সেন্ট মার্টিন দ্বীপে প্রায় ১২০০ পর্যটক আটকে রয়েছেন। এ প্রসঙ্গে দুর্যোগ পরিচালনা ও ত্রাণমন্ত্রী জুনিয়ার এনামুর রহমান বলেছেন, ‘সিগনালের সাথে সাথে চারটি লোককে উদ্ধার করা হবে।’