আপনি যদি একটি ব্যাংকে একাউন্ট খুলে প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকা করে পেনশন পেতে চান তাহলে এই নিবন্ধটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই। আপনাকে এর জন্য অটল পেনশন যোজনা প্রকল্পে নিজের অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং প্রতি মাসে ২১০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলেই আপনি বিনিয়োগ শেষ হবার পরে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে পেয়ে যাবেন। যত তাড়াতাড়ি আপনি এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করবেন তত বেশি আপনি পেনশন পেতে পারবেন।
যারা সরকারি অফিসে চাকরি করেন তাদের জন্য পেনশনের সুবিধা প্রত্যেকটি সরকার দিয়ে থাকে। কিন্তু যদি আপনি চাকরি করেন তাহলে আপনার সব থেকে বড় উদ্বেগের কারণ হবে আপনার বার্ধক্য। যদি আপনি বৃদ্ধ বয়সে প্রতি মাসে টেনশন ফ্রি জীবনযাপন করতে চান তাহলে পেনশন অত্যন্ত প্রয়োজন। সরকারি অনেক প্রকল্প রয়েছে এর জন্য তবে অটল পেনশন যোজনা সবথেকে ভালো প্রকল্প।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowআপনি যদি অটল পেনশন যোজনাতে ২১০ টাকা করে বিনিয়োগ করেন তাহলে অবসর নেওয়ার পর আপনি ৫,০০০ টাকা করে প্রতি মাসে পেনশন পেয়ে যাবেন। এই প্রকল্পে তাড়াতাড়ি আপনাকে বিনিয়োগ করতে হবে। এই প্রকল্পটি ২০১৫ সালে ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর নামেই চালু করেছিল ভারত সরকার। যদি আপনি এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করেন তাহলে ৬০ বছর বয়সে আপনি প্রতি মাসে ১ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত পেনশন পেয়ে যাবেন।
১৮ বছর থেকে ৪০ বছর বয়সি যে কোন ব্যক্তি এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে পারেন এবং কমপক্ষে ২০ বছরের জন্য আপনাকে বিনিয়োগ করতে হবে এই স্কিমে। প্রকল্পের সুবিধা নিতে আপনাকে আধার কার্ড মোবাইল নম্বর এবং সেভিংস অ্যাকাউন্ট দিতে হবে। আপনি প্রতি মাসে কত টাকা পেনশন চাইছেন সেই ভিত্তিতে আপনাকে আগে থেকে বিনিয়োগ করতে হবে। যদি আপনি ৫,০০০ টাকা করে পেনশন পেতে চান, তাহলে আপনাকে প্রতি মাসে বিনিয়োগ করতে হবে ৪২ টাকা করে। আপনি ৬০ বছর বয়সে ১ হাজার টাকা করে পেনশন পাবেন প্রতিমাসে। অন্যদিকে যদি আপনি ২১০ টাকা করে জমা করেন তাহলে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন ৫,০০০ টাকা করে পেনশন।
