তিন রকমের স্বরে জমে উঠলো রাক্ষসীর গল্প, সমাপ্তির গলা শুনে অবাক সৌরভ গাঙ্গুলি, ভাইরাল ভিডিও

দাদাগিরিতে এসে নিজের অসাধারণ দক্ষতা প্রদর্শন শিল্পীর

Advertisement

Advertisement

ছোটবেলায় কার্টুন দেখতে কে না ভালোবাসে! আর সেই কার্টুন যদি হয় ঠাকুরমার ঝুলি তাহলে তো আর কথাই নেই। প্রতি রবিবার সকালে জি বাংলার পর্দায় এই ধরনের বাংলা কার্টুনের শো দেখতে আমরা সকলেই কম বেশি ভালোবাসি। তবে শুধু জি বাংলা কেনো, সনি আট চ্যানেলের গোপাল ভাঁড় এর কান্ড কারখানা দেখতে এখনো হয়তো অনেক বড়রাও ভালোবাসেন। এ ধরনের কার্টুনগুলি আমাদের একেবারে শৈশবে নিয়ে চলে যায়। শৈশবের ভালো দিনগুলোর স্মৃতিগুলিকে আবার ফিরিয়ে আনে এই সমস্ত কার্টুনের শো।

Advertisement

প্রতি রবিবার সকালে ঠাকুরমার ঝুলিতে ঠাকুরমা এবং নাতনির গল্প শুনতে সকলেই ভালোবাসেন। আর ভূতের গল্প যদি টেলিকাস্ট করা হয় তাহলে কচিকাচাদের আনন্দের শেষ থাকে না। তবে আপনি কি জানেন, এই সমস্ত কার্টুনের পিছনে কার গলার আওয়াজ আছে? এসমস্ত কার্টুনে কে ঠাকুরমা হিসেবে, কে নাতনি হিসেবে কিংবা রাক্ষসী হিসেবে ভয়েস ওভার দিয়ে থাকেন?

Advertisement

আজ তাকে নিয়ে আলোচনা। জি বাংলার বিভিন্ন ঠাকুরমার ঝুলি জাতীয় গল্পতে তিনি ভয়েস ওভার আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করেন। এছাড়াও বেশ কিছু জায়গায় ডাবিং আর্টিস্ট হিসেবেও তিনি কাজ করেছেন এবং প্রচুর নাম কামিয়েছেন। তার নাম সমাপ্তি দাস। গত শনিবার সৌরভ গাঙ্গুলী সঞ্চালিত জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো দাদাগিরিতে এসে তিনি নিজের গল্প শোনালেন। কিভাবে তিনি ডাবিং আর্টিস্ট হলেন, কিভাবে ছোটদের কার্টুনের তার ভয়েস গ্রহণ করা হয় সব কিছুই বললেন তিনি।

Advertisement

তার সাথে সাথেই দাদাগীরির মঞ্চে করে দেখালেন একটি কার্টুনের ভয়েস ওভার, যেখানে রয়েছেন প্রধানত তিনটি চরিত্র, ঠাকুরমা, নাতনি এবং এক রাক্ষসী। তাদের তিনজনের খুনসুটি এবং মজার গল্পে যেন প্রাণ সঞ্চার করলেন সমাপ্তি। তার অসাধারন গলার আওয়াজে প্রত্যেকটি চরিত্রকে করে তুললেন জীবন্ত। জি বাংলা অফিশিয়াল ফেইসবুক পেজ থেকে সকলের জন্য আপলোড করা হলো এই ভিডিও। বহু মানুষ এই ভিডিও দেখলেন এবং অনেকেই এই ভিডিও শেয়ার করলেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই ভিডিও আরো একবার।